ব্রেকিং নিউজ :
রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের স্মার্ট কার্ড প্রদানের সুপারিশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটি এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল দিতে সরকার নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসছে : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডেপুটি স্পিকারের সঙ্গে চীনের প্রাদেশিক কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হবে : মেয়র তাপস বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা কক্সবাজারে ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের তালিকা চেয়ে হাইকোর্ট আদেশ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২০-১১-১১
  • ৬৮৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

চট্টগ্রামে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ তৃতীয় দিনের মতো একশ’র বেশি শনাক্ত হয়েছে। গত মঙ্গলবার ১০৭ জনের নমুনায় ভাইরাস শনাক্ত হয়। সংক্রমণ হার ১১ দশমিক ৬২ শতাংশ নির্ণিত হয়। অন্যদিকে করোনাক্রান্তদের একজন মারা গেছেন।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সর্বশেষ রিপোর্টে বলা হয়, নগরীর সাতটি ও কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে গতকাল চট্টগ্রামের ৯২১ জনের নমুনা পরীক্ষা করে নতুন ১০৭ জন পজিটিভ শনাক্ত হন। এর মধ্যে শহরের বাসিন্দা ৮৮ জন ও সাত উপজেলার ১৯ জন। উপজেলায় আক্রান্তদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬ জন করে হাটহাজারী ও চন্দনাইশে, সীতাকু-ে ৩ জন এবং রাঙ্গুনিয়া, রাউজান, সাতকানিয়া ও পটিয়ায় ১ জন করে রয়েছেন। জেলায় করোনাভাইরাসে মোট শনাক্ত ব্যক্তির সংখ্যা এখন ২২ হাজার ১১৫ জন। এর মধ্যে শহরের ১৬ হাজার ৩২০ জন ও বিভিন্ন উপজেলায় ৫ হাজার ৭৯৫ জন।
মঙ্গলবার করোনাক্রান্ত একজনের মৃত্যু হয়। ফলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে এখন ৩০৯ জন। এতে শহরের বাসিন্দা ২১৫ জন ও গ্রামের ৯৪ জন। সুস্থতার ছাড়পত্র পেয়েছেন নতুন ৫২ জন। ফলে মোট আরোগ্য লাভকারীর সংখ্যা ১৬ হাজার ৯৫২ জনে উন্নীত হয়েছে। এর মধ্যে হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন ৩ হাজার ৩৩০ জন এবং ঘরে থেকে ১৩ হাজার ৬২২ জন। হোম কোয়ারেন্টাইন বা আইসোলেশনে নতুন যুক্ত হন ২০ জন। ছাড়পত্র নেন ১০ জন। বর্তমানে কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন ১ হাজার ১১২ জন।
ল্যাবভিত্তিক রিপোর্টে দেখা যায়, ফৌজদারহাটস্থ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল এন্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস (বিআইটিআইডি) ল্যাবে ৪৫৭ জনের নমুনা পরীক্ষায় ৯ জন জীবাণুবাহক পাওয়া যায়। চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) ল্যাবে ১৯১ জনের নমুনার মধ্যে ৬৬ জন করোনাক্রান্ত শনাক্ত হন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ল্যাবে ৮০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হলে ১৩ জন জীবাণুবাহক বলে চিহ্নিত হন। ভেটেরিনারি এন্ড এনিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয় ল্যাবে ৬৫ টি নমুনায় ৮ টিতে ভাইরাস পাওয়া যায়। নগরীর একমাত্র বিশেষায়িত কোভিড চিকিৎসা কেন্দ্র আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের বিটিআরএল-এ পরীক্ষিত একমাত্র নমুনাটির পজিটিভ রেজাল্ট আসে।
বেসরকারি ক্লিনিক্যাল ল্যাব ইম্পেরিয়ালে ৫৫টি নমুনায় ৬টি এবং মা ও শিশু হাসপাতাল ল্যাবে ২০টির ৪টিতে ভাইরাসের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। চট্টগ্রামের ৫২ জনের নমুনা কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজ ল্যাবে পাঠানো হয়। পরীক্ষায় সবক’টিরই ফলাফল নেগেটিভ আসে। তবে শেভরন ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরিতে এদিন কোনো নমুনা পরীক্ষা হয়নি।
ল্যাবভিত্তিক রিপোর্ট পর্যবেক্ষণে জানা যায়, বিআইটিআইডি’তে ১ দশমিক ৯৭ শতাংশ, চমেকে ৩৪ দশমিক ৫৫, চবি’তে ১৬ দশমিক ২৫, সিভাসু’তে ১২ দশমিক ৩১, ইম্পেরিয়ালে ১০ দশমিক ৯১ এবং মা ও শিশু হাসপাতালে ২০ শতাংশ সংক্রমণ হার নির্ণিত হয়। এছাড়া, আরটিআরএলে শতভাগ সংক্রমণ ধরা পড়ে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat