ব্রেকিং নিউজ :
সিরিয়ায় আইএস-এর হামলায় সরকার সমর্থক ২০ সেনা সদস্য নিহত জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস-এর মৃত্যুতে ওবায়দুল কাদেরের শোক প্রধানমন্ত্রী ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন: অর্থমন্ত্রী দিনাজপুর হাবিপ্রবিতে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষায় আসন সংখ্যা ১ হাজার ৫২৫ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাশের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক পরলোকে জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার শিব নারায়ন দাশ ইরানের বিরুদ্ধে ইসরায়েল হামলা শুরু করেছে : মার্কিন গণমাধ্যম চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন ভোটগ্রহণ শুরু রাঙ্গামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে মৎস্য আহরণে নিষেধাজ্ঞা ২৫ এপ্রিল থেকে নড়াইলে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত
  • প্রকাশিত : ২০২১-১১-০৯
  • ৩৬৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

আজ একটি ওয়েবিনারে বক্তারা রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে সহায়তা প্রদান করার জন্য আরও দেশকে সম্পৃক্ত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। কারণ এই মানবিক সংকট সমাধানে সক্রিয়ভাবে কাজ করা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দায়িত্ব।
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস) এবং বঙ্গবন্ধু সেন্টার ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ কানাডা যৌথভাবে "বাংলাদেশে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ: আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা প্রভাব’ শীর্ষক ওয়েবিনারটির আয়োজন করে।
বিআইআইএসএস মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোঃ এমদাদ-উল-বারী স্বাগত বক্তব্য রাখেন এবং সমাপনী বক্তব্য রাখেন কানাডায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান।
এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্টার ফর জেনোসাইড স্টাডিজের পরিচালক অধ্যাপক ড. ইমতিয়াজ আহমেদ।
এমদাদ-উল-বারী বলেন, রোহিঙ্গা সংকট মিয়ানমার সৃষ্টি করেছে এবং এর সমাধান অবশ্যই মিয়ানমারকেই খুঁজে বের করতে হবে।
তিনি বলেন, সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান করা দরকার। এই মানবিক সংকট সমাধানে সক্রিয়ভাবে কাজ করা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের দায়িত্ব।
ডক্টর ইমতিয়াজ বলেন, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর ওপর চাপ বজায় রাখা। তিনি আরো বলেন, এই সংকটের সমাধানে সহায়তা করার জন্য আরও দেশের এগিয়ে আসা উচিত।
বঙ্গবন্ধু সেন্টার ফর বাংলাদেশ স্টাডিজের (বিসিবিএস) নির্বাহী পরিচালক ড. কাওসার আহমেদ উল্লেখ করেন, সাম্প্রতিককালে মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর ক্ষমতা দখল রোহিঙ্গা সংকটে নতুন মাত্রা যোগ করেছে।
রোহিঙ্গাদের সম্ভাব্য প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার ২০১৭ সালের ২৩ নভেম্বর একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে।
তারপরে, স্বেচ্ছা প্রত্যাবর্তন শুরু করার দুটি প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। ফলে দুই দেশের মধ্যে স্থলসীমান্ত ব্যবস্থাপনা, মাদক প্রতিরোধ, বাণিজ্য ও পরিবহনসহ প্রায় ১০টি চুক্তি কাঙ্খিত পর্যায়ে বাস্তবায়িত হয়নি।
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর নির্যাতন, গণহত্যা ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের জন্য অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার পাশাপাশি রাখাইন রাজ্যে ১৩ লাখ রোহিঙ্গার নিরাপদ প্রত্যাবাসন গুরুত্বের সঙ্গে অগ্রাধিকার দিতে হবে।
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার, ঊর্ধ্বতন বেসামরিক ও সামরিক কর্মকর্তা, গণমাধ্যম, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ওয়েবিনারে অংশ নেন এবং মুক্ত আলোচনায় তাদের মূল্যবান মতামত তুলে ধরেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat