ব্রেকিং নিউজ :
রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের স্মার্ট কার্ড প্রদানের সুপারিশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটি এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল দিতে সরকার নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসছে : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডেপুটি স্পিকারের সঙ্গে চীনের প্রাদেশিক কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হবে : মেয়র তাপস বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা কক্সবাজারে ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের তালিকা চেয়ে হাইকোর্ট আদেশ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ১৯৭০-০১-০১
  • ৯৪৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর প্রতিরক্ষায় গুরুত্ব দিয়েছে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার। ব্লুমবার্গের বরাত দিয়ে হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, ১১৪টি যুদ্ধবিমান কেনার পরিকল্পনা করছে ভারত। এর জন্য দরপত্র আহ্বান করার ব্যবস্থাও সারা। ভারতের পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হলে এটি হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় প্রতিরক্ষা চুক্তি।

ভারতের প্রতিরক্ষা বহরে যুদ্ধবিমানগুলো যুক্ত হলে প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় দেশটির শক্তি বেড়ে যাবে অনেকখানি। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো বলছে, চুক্তি হতে পারে এক হাজার ৫০০ কোটি ডলারের বেশি মূল্যের। এ চুক্তির ব্যাপারে বিশ্বের বড় প্রতিরক্ষা সংস্থাগুলো আগ্রহ প্রকাশ করেছে বলে জানা গেছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে বোয়িং কোম্পানি, লকহিড মার্টিন করপোরেশন ও সুইডেনের সাব এবি। চুক্তি সম্পন্ন হলে যুদ্ধবিমান তৈরির ৮৫ শতাংশ কাজই হবে ভারতে।

ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদন বলছে, ভারতের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা নরেন্দ্র মোদি সরকারের অন্যতম চ্যালেঞ্জ। মোদির প্রথম পাঁচ বছরের শাসনকালে উল্লেখযোগ্য কোনো প্রতিরক্ষা চুক্তিতে যায়নি ভারত। কিন্তু এ সময়ের মধ্যে চীন ও পাকিস্তানের তরফ থেকে হুমকি বেড়েছে।

ভারতের পার্লামেন্টে প্রতিরক্ষামন্ত্রী শ্রীপদ নায়েক বলেছেন, যেসব প্রতিষ্ঠান যুদ্ধবিমান নির্মাণে আগ্রহ দেখিয়েছে, তাদের সম্পর্ক খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। তবে এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন তিনি। ভারতে বোয়িং কোম্পানির সহযোগী প্রতিষ্ঠান হলো হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড ও মাহিন্দ্রা ডিফেন্স সিস্টেমস লিমিটেড। অন্যদিকে ভারতে লকহিডের সহযোগী প্রতিষ্ঠান টাটা গ্রুপ এবং সাব এবির সহযোগী প্রতিষ্ঠান হলো বিলিওনেয়ার গৌতম আদানির কোম্পানি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat