ব্রেকিং নিউজ :
জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান মিশন ডিসেম্বরের শুরুর দিকে রিপোর্ট চূড়ান্ত করবেন : ফলকার টুর্ক সায়েমা ওয়াজেদ ‘নিষ্ক্রিয়’ হওয়ায় বাংলাদেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে সরাসরি কাজ করবে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ঢাকায় এসেছে থাইল্যান্ডের চিকিৎসকদল সাতক্ষীরায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে বিনা লাভের দোকান চাঁদপুরের বীজ, সার ও নগদ অর্থ বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার
  • প্রকাশিত : ২০২১-১২-১০
  • ৪৬৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

চীনে বসবাসরত উইঘুর মুসলিম ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর গণহত্যা চালানো হয়েছে। চীনা সরকারের বিরুদ্ধে প্রাপ্ত অভিযোগের ভিত্তিতে এই রায় দিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক স্বাধীন ট্রাইব্যুনাল। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সিএনএন।প্রতিবেদনে বলা হয়, বৃহস্পতিবার (৯ ডিসেম্বর) এই রায় দিয়েছে যুক্তরাজ্যভিত্তিক স্বাধীন ট্রাইব্যুনালটি। যার ওপর নাম উইঘুর ট্রাইব্যুনাল।
রায়ে বলা হয়েছে, সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর জাতিগত নিধন ও নিপীড়ন চালানোর মানসিকতা থেকেই চীনা কর্তৃপক্ষ তাদের ওপর জন্ম নিয়ন্ত্রণসহ অন্যান্য বাধ্যতামূলক বিভিন্ন পদক্ষেপ চাপিয়ে দিচ্ছে। চীনা কর্তৃপক্ষের এমন পদক্ষেপকে কার্যত গণহত্যা।
উইঘুর ট্রাইব্যুনালের প্রধান এবং মানবাধিকার বিষয়ক প্রখ্যাত আইনজীবী স্যার জিওফ্রে নাইস জানান, সংখ্যালঘুদের জনসংখ্যা কমাতে চীনা সরকার জোরপূর্বক বিভিন্ন কাজ করছে। তাদের ওপর জন্ম নিয়ন্ত্রণসহ বাধ্যতামূলক নানা পদক্ষেপ চাপিয়ে দিচ্ছে তারা।
তিনি আরও বলেন, ট্রাইব্যুনালের সবাই প্রশ্নাতীত ভাবেই এ বিষয়ে একমত হয়েছে যে, নানা অমানবিক পদক্ষেপের মাধ্যমে ও মানবাধিকার লংঘন করে চীনা সরকার উইঘুর মুসলিমদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছে।
সিএনএন জানায়, যুক্তরাজ্যভিত্তিক এই প্রতীকী ট্রাইব্যুনাল মূলত আইনজীবী এবং শিক্ষাবিদদের নিয়ে গঠন করা হয়। যদিও ট্রাইব্যুনালের রায়টি কেবল ঘোষণার মধ্যেই সীমাবদ্ধ, এর কোনো আইনি শক্তি নেই। ট্রাইব্যুনালটি ব্রিটিশ সরকার কতৃক স্বীকৃতও নয়। তাই এটি কার্যত চীনের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা বা শাস্তিমূলক কোনো নির্দেশনাও দিতে পারবে না।
আইনি স্বীকৃতি না থাকলেও এই ট্রাইব্যুনালের রায়ের যথেষ্ট আন্তর্জাতিক গুরুত্ব রয়েছে। কারণ উইঘুর ট্রাইব্যুনালের প্রধান স্যার জিওফ্রে নাইস ইতোপূর্বে গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে সাবেক সার্বিয়ান প্রেসিডেন্ট স্লোবোদান মিলোসেভিকের বিচারকার্যেও নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat