ব্রেকিং নিউজ :
জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান মিশন ডিসেম্বরের শুরুর দিকে রিপোর্ট চূড়ান্ত করবেন : ফলকার টুর্ক সায়েমা ওয়াজেদ ‘নিষ্ক্রিয়’ হওয়ায় বাংলাদেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে সরাসরি কাজ করবে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ঢাকায় এসেছে থাইল্যান্ডের চিকিৎসকদল সাতক্ষীরায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে বিনা লাভের দোকান চাঁদপুরের বীজ, সার ও নগদ অর্থ বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার
  • প্রকাশিত : ২০২২-০১-২৩
  • ৬৩১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আরডার্ন করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ায় নিজের বিয়ের পরিকল্পনা বাতিলে বাধ্য হয়েছেন। এছাড়া জারি করেছেন কঠোর বিধিনিষেধ। স্থানীয় সময় আজ রোববার জেসিন্ডা বিয়ে বাতিলের এ ঘোষণা দেন। 
নতুন বিধিনিষেধে দুই ডোজ টিকা নিয়েছেন এমন ১শ’ জনকে কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার অনুমতি দিয়েছে নিউজিল্যান্ড সরকার। 
বিধিনিষেধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে জেসিন্ডা বলেন, ‘আমার বিয়েও হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘মহামারি ঠেকাতে বিধিনিষেধের কারণে এ ধরনের অভিজ্ঞতা এর আগে যাদের হয়েছে, আমিও তাদের দলে যোগ দিলাম। আমি খুবই দুঃখিত।’
একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এক শহর থেকে অন্য শহরে যাওয়ার পথে এক পরিবারের নয়জন ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়। ওই পরিবার যে উড়োজাহাজে ভ্রমণ করেছিল, সেখানকার একজন কর্মীও ওমিক্রনে সংক্রমিত হয়। এরপর স্থানীয় সময় গতকাল শনিবার মধ্যরাত থেকে নিউজিল্যান্ডে বিধিনিষেধ জারি করা হয়।
দেশটিতে ভিড় কমানোসহ গণপরিবহন ও দোকানে মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, জেসিন্ডা আরডার্ন ও তাঁর দীর্ঘদিনের সঙ্গী ক্লার্ক গেফোর্ড এর আগে কখনোই বিয়ের তারিখ ঘোষণা করেননি। তবে ধারণা করা হয়েছিল, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই তাঁরা বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন। 
এখন নতুন বিধিনিষেধের কারণে আগামী মাসের পরে তাঁদের বিয়ের তারিখ ঘোষণা করা হতে পারে।
বিয়ের পরিকল্পনা বাতিলে বাধ্য হওয়ায় কেমন অনুভূতি হচ্ছে জানতে চাইলে জেসিন্ডা বলেন, ‘জীবনটা এমনই।’
তিনি বলেন, নিউজিল্যান্ডের হাজারো নাগরিকের থেকে আমি আলাদা নই। মহামারির কারণে অনেকের জীবনে হয়তো আরও বড় প্রভাব পড়েছে। গুরুতর অসুস্থতার সময় প্রিয়জনের পাশে থাকতে না পারা সবচেয়ে বেশি দুঃখের। এটি যেকোনো দুঃখকে ছাড়িয়ে যায়।’
বিশ্বে মহামারির শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত নিউজিল্যান্ডে ১৫ হাজার ১০৪ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। মারা গেছে ৫২ জন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat