ব্রেকিং নিউজ :
জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান মিশন ডিসেম্বরের শুরুর দিকে রিপোর্ট চূড়ান্ত করবেন : ফলকার টুর্ক সায়েমা ওয়াজেদ ‘নিষ্ক্রিয়’ হওয়ায় বাংলাদেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে সরাসরি কাজ করবে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ঢাকায় এসেছে থাইল্যান্ডের চিকিৎসকদল সাতক্ষীরায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে বিনা লাভের দোকান চাঁদপুরের বীজ, সার ও নগদ অর্থ বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার
  • প্রকাশিত : ২০২২-০২-২৬
  • ৪৫৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

ন্যাটো প্রধান জেনস স্টলেনবার্গ শুক্রবার বলেছেন, রাশিয়ার ইউক্রেন আগ্রাসন মোকাবেলায় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদারে ন্যাটো জোট এই প্রথমবারের মতো দ্রুত পাল্টা ব্যবস্থা গ্রহণের মতো বাহিনী মোতায়েন করছে। খবর এএফপি’র।
ন্যাটো নেতাদের অংশগ্রহণে এক ভিডিও সম্মেলনের পর স্টলেনবার্গ বলেন, ‘বর্তমানে একটি ঘোলাটে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। এক্ষেত্রে আমরা দেখতে পাচ্ছি যে ইউক্রেন বাহিনী সাহসিকতার সাথে লড়াই করে যাচ্ছে এবং তারা সত্যিকার অর্থে আগ্রাসী রুশ বাহিনীর ক্ষতি সাধনে পারদর্শিতা দেখাতে সক্ষম হচ্ছে।’
তিনি বলেন,  ব্যাপক পরিসরে রাশিয়ার ‘ইউক্রেন আগ্রাসন চলছে। তারা রাজধানী কিয়েভের দিকে অগ্রসর হচ্ছে এবং মস্কো বলেছে, ইউক্রেন সরকারের পরিবর্তন করা হচ্ছে তাদের উদ্দেশ্য।’
স্টলেনবার্গের সতর্ক বাণী হচ্ছে, ক্রেমলিনের আগ্রাসন নন-ন্যাটো সদস্য দেশ ইউক্রেনের পাশের ইউরোপের সীমান্ত নিরাপত্তার ক্ষেত্রে এক ‘নতুন স্বাভাবিক’ হুমকি সৃষ্টি করেছে।
স্টলেনবার্গ বলেন, ‘আমরা ইতোমধ্যে আমাদের বাধা ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করেছি।’
‘গতকাল, ন্যাটোর মিত্র দেশগুলো আমাদের প্রতিরক্ষা পরিকল্পনা কার্যকর করেছে। এর ফলে, আমরা আমাদের অবস্থান আরো জোরদারে এবং যে কোন দৈবঘটনা দ্রুত মোকাবেলায় স্থল, নৌ ও আকাশ সীমান্তে ন্যাটো রেসপঞ্জ ফোর্স (এনআরএফ)’র বিভিন্ন শক্তি মোতায়েন করছি।’
ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ক্রেমলিনের আগ্রাসন শুরুর পর পূর্বাঞ্চলীয় সদস্য দেশগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে মিত্র দেশগুলোর হাজার হাজার সৈন্য পৌঁছেছে।
স্টলেনবার্গ বলেন, ‘আমরা শতাধিক যুদ্ধবিমান সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রেখেছি এবং ৩০টির বেশি আলাদা স্থানে তা পরিচালনা করা হচ্ছে। তাছাড়া একেবারে উত্তরাঞ্চল থেকে ১২০টির বেশি জাহাজ ভূমধ্যসাগরে পাঠানো হচ্ছে।’
কোথায় পাল্টা বাহিনী পাঠানো হচ্ছে সে ব্যাপারে তিনি বিস্তারিত কিছু জানাননি। তিনি বলেন, এটি ন্যাটোর শীর্ষ কমান্ডারের ওপর ন্যস্ত রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat