ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৩-২৫
  • ৬৮০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন আজ বলেছেন, বাংলাদেশ "মানবিক কারণে" "ইউক্রেনে রাশিয়ার যুদ্ধ" বন্ধ করার দাবিতে জাতিসংঘের প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছে।
রাজধানীতে এক অনুষ্ঠান থেকে বের হয়ে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, "(ভোট দেওয়ার) প্রধান কারণ হচ্ছে মানবিক। বাংলাদেশ মানবিক দেশ হিসেবে সারা বিশ্বে সুপরিচিত।"
ইউক্রেন ও তার মিত্রদের দ্বারা উত্থাপিত খসড়া প্রস্তাবটি বৃহস্পতিবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দফতরে গৃহীত হয়। ১৪০টি দেশ সেখানে প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিয়েছে, ৩৮টি বিরত ছিল এবং পাঁচটি দেশ প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দিয়েছে।
২ মার্চ প্রস্তাব উত্থাপনের প্রেক্ষিতে এ ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়। এ প্রস্তাবে অবিলম্বে রাশিয়ার শক্তি প্রয়োগ বন্ধ করার দাবি জানানো হয়েছে। বাংলাদেশ তার দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান এবং শ্রীলঙ্কার সাথে ভোট দান থেকে বিরত ছিল। বাংলাদেশ বৃহস্পতিবারের প্রস্তাবের পক্ষে ভোট দিলেও তার তিন প্রতিবেশী ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা ভোট দান থেকে নিজেদের বিরত রেখেছে।
চীন উভয় প্রস্তাবে ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল। তবে ৫টি দেশ - রাশিয়া, সিরিয়া, উত্তর কোরিয়া, বেলারুশ ও ইরিত্রিয়া বৃহস্পতিবার ও ২ মার্চ প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ভোট দেয়।
বাংলাদেশ তার অবস্থান পরিবর্তন করেছে কি না জানতে চাইলে ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশের অবস্থান একই রয়েছে কারণ ঢাকা সব সময় শান্তির পক্ষে এবং যুদ্ধের বিপক্ষে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ ২ মার্চের প্রস্তাবকে পক্ষপাতমূলক বলে মনে করে এবং এটি যুদ্ধের অবসান ঘটাতে সক্ষম হবে না। "তাই আমরা সেই সময় ভোট দেইনি।”
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবারের প্রস্তাবটি বেসামরিক মানুষের কল্যাণে। তিনি বলেন, "আমরা নির্যাতিত মানুষের নিরাপত্তা চাই এবং সেজন্য আমরা হ্যাঁ বলেছি।"
ড. মোমেন বলেন, যুদ্ধের প্রভাব বাংলাদেশের মতো নিরীহ দেশে উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক কর্মকা-ে পড়বে কারণ সবাই পরস্পর নির্ভরশীল। তিনি আরও বলেন, আমরা অভিজ্ঞতা থেকে জানি, যে কোনো যুদ্ধে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণ মানুষ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat