ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৫-৩১
  • ৬০৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা মো. রেজাউল করিম মন্টুসহ নওগাঁর তিন আসামিকে মৃত্যুদন্ড দিয়ে রায় ঘোষণা করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল আজ এ রায় দেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে ছিলেন প্রসিকিউটর আবুল কালাম আজাদ। আসামি পক্ষে ছিলেন আব্দুস সাত্তার পালোয়ান।
২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর এই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। তদন্তে ৩১ জনের সাক্ষ্য রেকর্ড করা হয়েছে।
এ মামলায় আসামি ছিলেন চারজন। তারা হলেন- নওগাঁর মো. রেজাউল করিম মন্টু, মো. নজরুল ইসলাম, মো. শহিদ মন্ডল ও মো. ইসহাক। তবে এর মধ্যে মো. ইসহাক (৬২) তদন্ত চলার সময়ই গ্রেফতার অবস্থায় মারা যান। এ কারণে অভিযোগ থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়। বাকি তিনজনের মধ্যে মন্টু ও মন্ডল কারাবন্দি রয়েছেন। বাকী আসামি নজরুল ইসলাম পলাতক।
২৬ এপ্রিল এ তিনজনের বিষয়ে উভয় পক্ষে শুনানি শেষে মামলাটি রায়ের জন্য অপেক্ষামান (সিএভি) রাখা হয়েছিল। আজ রায় ঘোষণার দিন ২৯ মে ধার্য করে আদেশ দেন ট্রাইব্যুনাল।
মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলা বিচারে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এটি ৪৬ তম রায়।
তদন্ত সংস্থা জানায়, আসামি মো. রেজাউল করিম মন্টু ১৯৮৬ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত জামায়াতে ইসলামী জয়পুরহাট জেলার আমির ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন। ওই সময় থেকেই তিনি জামায়াতের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি নিজ বাড়িতে চলে আসেন এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীকে সহযোগিতা করার জন্য সশস্ত্র রাজাকার বাহিনীতে যোগ দেন। ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হলে তিনি আত্মগোপন করেন। বাকীরাও জামায়াতের সমর্থক।
১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে আসামিরা নওগাঁর বদলগাছী থানায় অপরাধ সংঘটন করে।
আসামিদের বিরুদ্ধে সাতজনকে হত্যাসহ অবৈধভাবে আটক, নির্যাতন, অপহরণ, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযোগ ধ্বংস করার অভিযোগ আনা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat