ব্রেকিং নিউজ :
ফেনীতে বন্দিদশা থেকে মুক্ত শতাধিক পাখি গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর মতবিনিময় টাঙ্গাইলে ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ নাটোরে বর্ণিল পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত বেরোবি’র মাধ্যমে আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার পরিচালনায় চুক্তি স্বাক্ষর আলেম-ওলামাদের মেহনত ব্যর্থ হয়নি : ধর্ম উপদেষ্টা হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে, দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন খালেদা জিয়া পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে ২২ হাজার ৭০০ প্রবাসীর নিবন্ধন ভূমিকম্পের ঘটনায় আতঙ্কিত নয়, সচেতন হবার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের- প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদে হুমকি তৈরি করছে: মৎস্য উপদেষ্টা
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৭-০৭
  • ৬৪০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

উজ্জ্বল রায় : নড়াইলে জমে ওঠেছে কোরবানির পশুর হাটে জালনোট রুখতে প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ। নড়াইলে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ৬৪ হাজার ৭৪৮টি পশু। কোরবানির চাহিদার চেয়ে ৩৭ হাজার ৪৬৬টি পশু উদ্বৃত্ত রয়েছে। জেলার ৩ উপজেলায় কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ৬৪ হাজার ৭৪৮টি পশু। এ জেলায় কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ২৭ হাজার ২৮২টি পশুর। আসন্ন কোরবানির ঈদে জেলার চাহিদা মিটিয়ে অতিরিক্ত কোরবানির পশু বাইরের জেলায় বিক্রি করা হচ্ছে বলে জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে।
জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলায় খামারির সংখ্যা ৪ হাজার ৯৭২জন।এর মধ্যে নড়াইল সদর উপজেলায় ১ হাজার ৮২৯ জন খামারি, লোহাগড়া উপজেলায় ১ হাজার ৬৬২ জন ও কালিয়া উপজেলায় ১ হাজার ৩০১ জন খামারি রয়েছেন। কোরবানিতে বিক্রির উদ্দেশ্যে নড়াইল সদর উপজেলায় ষাঁড়, বলদ, গাভি, ছাগল ও ভেড়া পালন হয়েছে ২৪ হাজার ৭৬০টি। কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ৯ হাজার ২৬৬টির। এ উপজেলায় উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ১৫ হাজার ৪৯৪টি। লোহাগড়া উপজেলায় ষাঁড়, বলদ, গাভি, ছাগল ও ভেড়া পালন হয়েছে ২৩ হাজার ২৩৫টি। কোরবাানির জন্য চাহিদা রয়েছে ১০ হাজার ১২৪টির। এ উপজেলায় উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ১৩হাজার ১১১টি ও কালিয়া উপজেলায় ষাঁড়, বলদ, গাভি, ছাগল ও ভেড়া পালন হয়েছে ১৬ হাজার ৭৫৩টি। কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ৭ হাজার ৮৯২টির। এ উপজেলায় উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ৮ হাজার ৮৬১টি।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মারুফ হাসান জানান, নড়াইলে কোরবানিতে যে পরিমাণ পশুর চাহিদা রয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি পশু প্রস্তুত রয়েছে। এ জেলা থেকে বাইরের জেলায় ৩৭ হাজার কোরবানির পশু বিক্রি করা যাবে। বর্তমানে বাজারে মাংসের যে দাম সে তুলনায় কোরবানির পশুর দাম কম হবে না। ফলে খামারিরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না বলে জানান এ কর্মকর্তা।
সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন কোরবানি সামনে রেখে মাইজপাড়া, লোহাগড়া, পহরডাঙ্গা, নাকশী-মাদ্রাসার হাটসহ জেলার ৯টি হাটে কোরবানির পশু বেচাকেনা জমে ওঠেছে। কোভিড-১৯-এর বিধিনিষেধ মেনে পশুর হাটে বেচাকেনা করার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে হ্টা ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন পশুহাটে জালনোট চক্রের অপতৎপরতা রুখতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat