ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৯-১২
  • ৫৩১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর থানার একটি হত্যা মামলার রায়ে পিতা-পুত্রের যাবজ্জীবন এবং দু’জনের ১০বছর কারাদন্ডসহ অর্থদন্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আজ দুপুরে কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ অতিরিক্ত আদালত-১এর বিচারক তাজুল ইসলাম জনাকীর্ণ আদালতে আসামীদের উপস্থিতিতে এই রায় ঘোষণা করেন।
রায়ে প্রত্যেককে পৃথকভাবে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক বছর সাজার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
সাজাপ্রাপ্তরা হচ্ছে- কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার সংগ্রামপুর গ্রামের বাসিন্দা পিতা লিয়াকত আলী ওরফে নিয়ত আলী (৭০) এবং পুত্র আশারত আলী ওরফে নওশেদ (৫০)।
এছাড়া এ মামলায় ১০বছর সাজাপ্রাপ্ত আসামী হচ্ছে- একই গ্রামের বাসিন্দা আরজেদ আলীর ছেলে এনামুল (৫০) ও আমির হামজার ছেলে মিন্টু আলী(৩৩)।
মামলা সূত্রে জানাযায়, ২০১৪ সালের ১১জুন বিকেলে দৌলতপুর উপজেলার সংগ্রামপুর হইতে ইচিমারি গ্রামের মধ্যবর্তী মাঠে পূর্বশত্রুতার জেরে উপজেলার সংগ্রামপুর গ্রামের মুক্তার হোসেনের ছেলে সাইফুল ইসলামকে (২৮) ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। এতে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান।
এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই শহিদুল ইসলাম বাদি হয়ে ১৫জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও ৫/৬জনের বিরুদ্ধে দৌলতপুর থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলাটি তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ১৮ নভেম্বর ১৫জনের বিরুদ্ধে সাইফুল হত্যায় জড়িত অভিযোগ এনে আদালতের চার্জশীট দাখিল করেন পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের পরিদর্শক আকিদুল ইসলাম।
কুষ্টিয়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) এ্যাডভোকেট অনুপ কুমার নন্দী জানান, দৌলতপুর থানার জমিজমা সংক্রান্ত দ্বন্দের জেরে প্রতিপক্ষের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে সাইফুল নামের যুবককে হত্যার দায়ে আসামীদের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সন্দেহাতীত প্রমানিত হওয়ায় পিতা লিয়াকত আলী ওরফে নিয়ত আলী (৭০) এবং পুত্র আশারত আলী ওরফে নওশেদকে (৫০) যাবজ্জীবনসহ ২৫হাজার টাকা অর্থদন্ড এবং এনামুল (৫০) ও মিন্টু আলীকে ১০ বছরের কারাদন্ড ও ২৫হাজার টাকা অর্থদন্ডাদেশ দিয়েছে আদালত। জরিমানার টাকা পরিশোধে ব্যর্থ হলে আরও এক বছর সাজা খাটতে হবে তাদের।
এছাড়া এ মামলায় লিটন, লালচাঁদ ও রুবেলকে পৃথকভাবে ৩বছর সাজার আদেশ এবং বাকী ৮আসামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমানিত না হওয়ায় তাদের বেকসুর খালাস দিয়েছে আদালত।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat