ব্রেকিং নিউজ :
দেশ রক্ষায় নদী বাঁচানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর শিল্পকলা একাডেমিতে গণজাগরণের সংগীত ও বরিশাল বিভাগীয় সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত মোংলা ইপিজেডে চীনা কোম্পানির প্রথম কম্পোজিট কারখানা স্থাপন প্রধানমন্ত্রীর প্রাজ্ঞ নেতৃত্বে বাংলাদেশ কৃষিখাতে প্রশংসনীয় সাফল্য অর্জন করেছে : রাষ্ট্রপতি পাঁচ মাসে রপ্তানি আয় ২২২৩ কোটি ডলার সরকার কৃষিবান্ধব ও বাস্তবমুখী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী শ্রম অধিকার নিয়ে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি: বাণিজ্য সচিব ফিলিস্তিনে হত্যাযজ্ঞের নীরব দর্শকরা মানবাধিকার নিয়ে কথা বলার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে: তথ্যমন্ত্রী ৪৭ জন ইউএনওকে বদলির সুপারিশে ইসির অনুমোদন রংপুর-৬ পীরগঞ্জ আসনে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৯-২৪
  • ৫৭৩০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, এলপিজি’র মূল্য সাশ্রয়ী ও সহনীয় পর্যায়ে রাখতে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস অব্যাহত রাখতে হবে। মূল্য ও নিরাপত্তার ইস্যুসহ এলপিজি’র নীতিমালা যুগোপযোগী করার উদ্যোগ নেয়া আবশ্যক।
আজ বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের উদ্যোগে আয়োজিত ‘হোটেল রেস্তোরাঁয় এলপিজি সিলিন্ডারের নিরাপদ ব্যবহার’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
নসরুল হামিদ আরো বলেন, সিলিন্ডার নিয়মমাফিক ও যথাযথভাবে পরিবহণ, মজুত ও ব্যবহার করলে সিলিন্ডারজনিত দুর্ঘটনা অনেকাংশে হ্রাস পায়। একটি টেকসই এলপিজি’র বাজার প্রতিষ্ঠা এবং এলপিজি’র বাজার প্রসারে যত্রতত্র রিটেইলারের মাধ্যমে এলপিজি’র বিক্রি গ্রাহক বান্ধব হওয়া সময়ের দাবি। হোস পাইপ, রেগুলেটর, গ্যাস ভাল্ভ ইত্যাদির দুর্বলতার কারণে সাধারণত গ্যাস লিক হতে পারে। সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের সচেতন থাকা আবশ্যক। সিলিন্ডারগুলো নিয়মিতভাবে চেক করাও বাঞ্ছনীয়।
২০০৯ সালে বাংলাদেশের এলপিজি’র বাজার ছিল মাত্র ৬৫ হাজার টন। বর্তমানে এলপিজি’র বার্ষিক চাহিদা ১৪ লাখ টনের বেশি। বিগত ১৫ বছরে দেশের এলপিজি’র ব্যবহার বেড়েছে প্রায় ২০ গুণ। ২০০৯ সালে মাত্র ২ দশমিক ৫ লাখ লোক এলপিজি ব্যবহার করত। এখন ব্যবহার করে প্রায় ৪৫ লাখ। এ সংখ্যা দিন দিন আরও বাড়ছে। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় তিন কোটিরও বেশি মানুষ এলপিজি’র সুবিধাভোগী। বর্তমানে প্রতিবছর এলপিজি’র বাজার প্রায় ১০ শতাংশ হারে বাড়ছে। আশা করা হচ্ছে, ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশে এলপিজি’র চাহিদা ৩০ লাখ টনে উন্নীত হবে।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বুয়েটের যন্ত্রকৌশল বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. মাকসুদ হেলালী। তিনি এলপিজি’র নিরাপদ ব্যবহার ও নিরাপত্তা নিয়ে আলোকপাত করেন।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন-এর চেয়ারম্যান মো. নূরুল আমিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মাঝে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব মো. নূরুল আলম, বুয়েটের কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. সৈয়দা সুলতানা রাজিয়া, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর সাবেক মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আলী আহাম্মেদ খান (অব.), ওমেরা পেট্রোলিয়ামের হেড অব হেলথ মু: দাউদুর রহমান খান, বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের হেড অব স্ট্র্যাটেজি ইঞ্জিনিয়ার মো. জাকারিয়া জালাল ও জেএমআই এলপিজির জেনারেল ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার মোঃ লিয়াকত আলী বক্তব্য রাখেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat