ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০২৩-১১-১০
  • ৪৫৭৩৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
 জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের শিক্ষাক্ষেত্রে বহু বছর ধরে কাজ করে আসছে এবং বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে সহজীকরণ ও সমৃদ্ধ করছে। যুক্তরাজ্য ও বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে সমন্বয় ও সংযোগ তৈরি করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। আজকের পুরস্কারপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের জন্য অত্যন্ত গর্বিত, যা বাংলাদেশের জন্য একটি সাফল্য। এই সাফল্য প্রমাণ করে যে আমাদের শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দক্ষতার সাথে প্রতিযোগিতা করতে পারে এবং শীর্ষ অবস্থানে থাকতে পারে।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ব্রিটিশ কাউন্সিল ও পিয়ারসন এডেক্সেলের উদ্যোগে দশমবারের মতো আয়োজিত 'পিয়ারসন এডেক্সেল হাই এচিভার্স এওয়ার্ড সেরেমনি ২০২৩' শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে স্পিকার আজ এসব কথা বলেন। এসময় তিনি শিক্ষার্থীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন। অনুষ্ঠানে মোট ৬১১ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী 'হাই অ্যাচিভার্স অ্যাওয়ার্ড' অর্জন করেন।
স্পিকার বলেন, বিশ্বায়নের বর্তমান যুগে সবকিছু এখন আন্তঃসংযুক্ত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার শিক্ষা ব্যবস্থাকে সমৃদ্ধ করা। ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় আজকের শিক্ষার্থীদের এ অর্জন সহায়ক ভূমিকা রাখবে। এই অর্জন শিক্ষার্থীদের সামনে এগিয়ে যাওয়ার ভীত রচনা করেছে। 
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, বর্তমান সরকারের নানামুখী প্রচেষ্টায় শিক্ষার হার বৃদ্ধির সাথে সাথে এখন ঝড়ে পড়া শিক্ষার্থীর হার উল্লেখযোগ্য মাত্রায় হ্রাস পেয়েছে। কোভিড মহামারি সফলভাবে মোকাবেলা করে প্রত্যন্ত অঞ্চলে মেয়েদেরকে শিক্ষার মূল ধারায় সম্পৃক্ত রাখা সম্ভব হয়েছে। নারীশিক্ষার হার উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাওয়ায় তারা অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পেরেছে, যা দারিদ্র্য দূরীকরণে ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশ এখন ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড-এর সুবিধা ভোগ করছে, যা কাজে লাগিয়ে কাঙ্ক্ষিত অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি অর্জন সম্ভব।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ ডেপুটি হাইকমিশনার মিঃ ম্যাট ক্যানেল, ইউকে পিয়ারসনের পরিচালক ডেভিড অ্যালবন ও  প্রেমিলা পলরাজ, ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশের কান্ট্রি এক্সাম ডিরেক্টর ম্যাক্সিম রায়ম্যান বক্তব্য রাখেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গনমাধ্যম কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat