ব্রেকিং নিউজ :
দেশ রক্ষায় নদী বাঁচানোর আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর শিল্পকলা একাডেমিতে গণজাগরণের সংগীত ও বরিশাল বিভাগীয় সাংস্কৃতিক উৎসব অনুষ্ঠিত মোংলা ইপিজেডে চীনা কোম্পানির প্রথম কম্পোজিট কারখানা স্থাপন প্রধানমন্ত্রীর প্রাজ্ঞ নেতৃত্বে বাংলাদেশ কৃষিখাতে প্রশংসনীয় সাফল্য অর্জন করেছে : রাষ্ট্রপতি পাঁচ মাসে রপ্তানি আয় ২২২৩ কোটি ডলার সরকার কৃষিবান্ধব ও বাস্তবমুখী বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী শ্রম অধিকার নিয়ে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়নি: বাণিজ্য সচিব ফিলিস্তিনে হত্যাযজ্ঞের নীরব দর্শকরা মানবাধিকার নিয়ে কথা বলার নৈতিক অধিকার হারিয়েছে: তথ্যমন্ত্রী ৪৭ জন ইউএনওকে বদলির সুপারিশে ইসির অনুমোদন রংপুর-৬ পীরগঞ্জ আসনে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা
  • প্রকাশিত : ২০২৩-১১-১৯
  • ৪৫৪১৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, দেশ ও সমাজের জন্য অনুসন্ধানী রিপোর্টিং খুবই প্রয়োজন ।
হাছান মাহমুদ বলেন, মানুষ যে দিকে তাকায় না, সমাজ যেটি নিয়ে ভাবে না, দায়িত্বশীলদের দৃষ্টি যে দিকে কাজ করে না, সে ক্ষেত্রে বিশেষ রিপোর্টিং দায়িত্বশীলদের দৃষ্টি খুলে দেয় এবং সমাজকেও ভাবায়। এমন অনেক রিপোর্ট পত্রিকার পাতায় এবং টেলিভিশনে প্রচারের ফলে সমাজের তৃতীয় নয়ন উন্মোচিত হয়। দেশ ও সমাজের জন্য এ ধরণের অনুসন্ধানী রিপোর্টিং খুবই দরকার।
তিনি আজ দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় শিল্পকলা একাডেমির চিত্রশালা মিলনায়তনে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি আয়োজিত বেস্ট রিপোর্টিং এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানীর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সিনিয়র সাংবাদিক শাহজাহান সরদার, আল আরাফাহ ইসলামি ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট জালাল আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। পুরস্কার জুরি বোর্ডের সদস্য জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মনোয়ার হোসেন, মোস্তফা কামাল মজুমদার এবং ডিআরইউ সদস্যবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। 
মন্ত্রী বলেন, ‘যারা এ রকম অনুসন্ধানী রিপোর্ট করেন তাদের অনেক সময় অনেক হুমকির মুখে পড়তে হয়। এখন তো এমন একটি সময় এসেছে যে, অনেকেই নিজের ব্যবসার পাহারাদার হিসেবে পত্রিকা বের করেন, টেলিভিশন খোলেন। আমি তথ্যমন্ত্রী হিসেবে বলছি, সেখানে থেকে কাজ করা অনেক কঠিন হয়। কিন্তু বহু সাংবাদিক ঝুঁকি নিয়েই কাজ করেন। তারা অনেক সময় রিপোর্ট নিয়ে আসেন কিন্তু সম্পাদক সেটি প্রকাশ বা প্রচার করেন না, এ রকম ঘটনাও আছে।’ 
সাংবাদিকদের সাথে একাত্মতা  প্রকাশ করে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘আমি যখন এ মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ছিলাম না, তখনও রিপোর্টার্স ইউনিটির সাথে আমার সম্পর্ক ছিলো, ভবিষ্যতেও যে পরিস্থিতিতেই থাকি না কেন আমি আপনাদের পাশে থাকবো। আমার ছোটবেলার অনেক বন্ধু সাংবাদিক, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক। আমি এই সাংবাদিক বন্ধুদের কাছ থেকে জানি যে, সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে কতো প্রতিবন্ধকতা এবং যারা সাংবাদিকতায় ঢোকেন তারা অনেক মেধাবী। আমার যতটুকু সুযোগ এবং সামর্থ্য থাকবে সবসময় আপনাদের সাথে থাকবো।’
অনুষ্ঠানে ১৯ ক্যাটাগরিতে ২০জন সাংবাদিককে পুরস্কৃত করা হয়। মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে দৈনিক সমকালের আবু সালেহ রনি, শিক্ষা বিষয়ে ডেইলি নিউ এইজের শাহীন আক্তার, অপরাধ বিষয়ে ঢাকা পোস্টের আদনান রহমান, তথ্য বিষয়ে দৈনিক জনকণ্ঠের রহিম শেখ, রাজনীতি বিষয়ে জাগো নিউজের জাহাঙ্গীর আলম, ক্রীড়া বিষয়ে দৈনিক কালের কণ্ঠের রাহেনুর ইসলাম, স্বাস্থ্য বিষয়ে দৈনিক যুগান্তরের হক ফারুক আহমেদ, সেবাখাতে দৈনিক প্রতিদিনের বাংলাদেশের ফয়সাল খান, কৃষি বিষয়ে চ্যানেল আই অনলাইনের আরেফিন তানজীব, আর্থিক খাতে দৈনিক কালবেলার মোহাম্মদ ইউসুফ (ইউসুফ আরেফিন), বৈদেশিক বিষয়ে দৈনিক সমকালের আবুযর আনছার উদ্দীন আহাম্মদ (রাজীব আহাম্মদ), নারী বিষয়ে দৈনিক ভোরের কাগজের ঝর্ণা মণি, বিদ্যুৎ বিষয়ে শেয়ার বিজের ইসমাইল আলী, সুশাসন বিষয়ে দৈনিক প্রথম আলোর আরিফুর রহমান, পোশাক খাতে সারাবাংলা ডটনেটের এমদাদুল হক তুহিন, সামগ্রিক অর্থনীতি বিষয়ে ফিনানসিয়াল এক্সপ্রেসের দৌলত আক্তার মালা, অর্থনীতিতে ফিনাসিয়াল এক্সপ্রেসের জসিম উদ্দিন হারুন, কৃষি বিষয়ে যুগ্মভাবে চ্যানেল২৪ এর মাকসুদ উন নবী ও মাছরাঙ্গা টিভির আবু জাহেদ মুহ. সেলিম এবং নারী-শিশু বিষয়ে চ্যানেল২৪ এর মাসউদুর রহমানের হাতে ডিআরইউ বেস্ট  রিপোর্টিং সম্মাননা তুলে দেন তথ্যমন্ত্রী।   

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat