ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০২৪-১১-৩০
  • ২৩৩২৪৪৭৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম আমাদের স্বাস্থ্যসেবা খাত ‘চিকিৎসা ব্যবস্থা কেন্দ্রিক’ হয়ে গেছে উল্লেখ করে রোগ প্রতিরোধে সচেতনতা সৃষ্টির ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। 

তিনি বলেন, রোগ যাতে না হয় সেজন্য যথাযথ প্রিভেন্টিভ ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এজন্য সবার মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা একান্ত জরুরি। 

উপদেষ্টা আজ ঢাকার আগারগাঁওয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে সোসাইটি অব নিউরোলজিস্ট অব বাংলাদেশের উদ্যোগে বিশ্ব মুভমেন্ট ডিসঅর্ডার দিবস উপলক্ষে সায়েন্টিফিক সেমিনারের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।

উপদেষ্টা কোভিড চলাকালে চিকিৎসক, নার্স ও টেকনোলজিস্টদের চিকিৎসা সেবার প্রশংসা করে বলেন, কাউকে দেশের বাইরে যেতে হয়নি, সবাই দেশে চিকিৎসা পেয়েছেন। এ ধরনের মহাদুর্যোগগুলো যদি তারা মোকাবিলা করতে পারেন, আশা করা যায় বাকি দুর্যোগগুলোও তারা মোকাবিলা করতে  পারবেন। 

চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ বিষয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা বলেন, ‘আমি চাই আমাদের চিকিৎসকরা যেকোনো বিষয়ে যাতে প্রশিক্ষণ নিতে পারেন এবং সেই শিক্ষাটা যাতে দেশের মানুষের কল্যাণে লাগে। এতে এদেশের মানুষ উপকার পাবে।’ 

প্রশিক্ষণের সময় বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি প্রশিক্ষণের সময় আরো বাড়ানো উচিত। সে সকল বিষয় প্রশিক্ষণে থাকে আমরা যাতে সেগুলো হাতে কলমে  শিখতে পারি।’ 

নূরজাহান বেগম বলেন, ‘আমার কাছে চল্লিশের ওপরে ডাক্তারের তালিকা আছে যারা বিদেশে গিয়ে দেশে আর আসেননি। তাদেরকে একাধিকবার চিঠি দেয়া সত্বেও তারা দেশে আসেননি। একটা দরিদ্র দেশ হিসেবে এত অর্থের অপচয় আমরা কিভাবে মেনে নেব।’ 

তিনি আরও বলেন, ডিমেনশিয়া ও মুভমেন্ট ডিসঅর্ডার নিয়েও আমাদের দেশেই গবেষণা হওয়া উচিত। 

সোসাইটি অব নিউরোলজিস্ট অব বাংলাদেশের আহবায়ক প্রফেসর ডা. এম এ হান্নানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী আধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর, ন্যাশনাল ইনিস্টিউট অব নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালের পরিচালক প্রফেসর ডা. কাজী দীন মোহাম্মদ, সোসাইটি অব নিউরোলজিস্ট অব বাংলাদেশের সদস্য সচিব ডা.মোহাম্মদ নাজমুল হুদা প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat