ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-১৯
  • ৪৪৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
জাকিয়া হত্যায় স্বামী-স্ত্রীর যাবজ্জীবন
নিজস্ব প্রতিনিধি:-  রাজধানীর শ্যামপুরে জাকিয়া বেগম লিলু হত্যা মামলায় তার স্বামী সৈয়দ আমিনুল হক ওরফে আব্দুল হক মিলন ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী আকলিমা খাতুনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। জাকিয়া বেগম সৈয়দ আমিনুল হকের প্রথম স্ত্রী। বৃহস্পতিবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ এর বিচারক আবদুর রহমান সরদার আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। এরপর তাদের সাজা পরোয়ানা দিয়ে কারাগারে পাঠানো হয়। ওই দুজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের পাশাপাশি প্রত্যেককে ২০ হাজার টাকা করে জরিমানা, অনাদায়ে আরো এক বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। জাকিয়া বেগমকে পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক হত্যা করে লাশ গোপন করার অপরাধে তাদের আরো সাত বছর করে কারাদণ্ড, পাশাপাশি ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরো তিন মাস করে কারাভোগ করতে হবে। প্রসঙ্গত, সৈয়দ আমিনুল হক ঢাকায় লাবণ্য ল্যান্ড কনস্ট্রাকশনে চাকরি করতেন। আমিনুল হকের প্রথম স্ত্রী জাকিয়া বেগম ২০০২ সালে ছেলে-মেয়েকে নিয়ে চিকিৎসার জন্য ঢাকায় আসেন। ৯ ডিসেম্বর ছেলে-মেয়েরা তাদের মা জাকিয়া বেগমকে শ্যামপুরের বাসায় রেখে চলে যান। ১২ ডিসেম্বর বিকেলে সৈয়দ আমিনুল হক ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী আকলিমা খাতুন জাকিয়া বেগমকে হত্যা করে লাশ মাটির নিচে পুঁতে রাখে। ওই ঘটনায় শ্যামপুর থানার এসআই সৈয়দ মহসিনুল হক ২০০২ সালের ৩১ ডিসেম্বর মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা শ্যামপুর থানার এসআই মো. শাহ আলম ২০০৪ সালের ২৭ জানুয়ারি আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। ওই বছরের ৪ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরু করেন আদালত। মামলাটির বিচার চলাকালে ১৫ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত। এদিকে জাকিয়া বেগমকে হত্যার দায় স্বীকার করে সৈয়দ আমিনুল হক আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মো. আবদুল কাদের পাটোয়ারী এবং আসামিপক্ষে ছিলেন ফারুক আহাম্মদ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat