ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৫-২৩
  • ৭১০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
হায়দরাবাদকে হারিয়ে সপ্তমবারের মতো ফাইনালে চেন্নাই
স্পোর্ট ডেস্ক:- প্রথম কোয়ালিফায়ার ম্যাচের শুরুটাই ভালো হল না সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। টস হারলেন কেন উইলিয়ামসন। টস নামক ভাগ্য পরীক্ষায় জয় পাওয়া মাহেন্দ্র সিং ধোনি তাকে ব্যাট করতে আমন্ত্রণ জানালেন। ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে নামলেন শিখর ধাওয়ান ও উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান শ্রীবতস গোস্বামী। চেন্নাইর উদ্বোধনী বোলার দীপক চাহারের করা প্রথম বলেই বোল্ড ধাওয়ান। ডাক মেরে ফিরে যান তিনি। এই ধাক্কা আর সামলে উঠতে পারেনি হায়দরাবাদ। ২৪ রানে গোস্বামী (১২), ৩৬ রানে অধিনায়ক উইলিয়ামসন (২৪), ৫০ রানে সাকিব আল হাসান (১২), ৬৯ রানে মানিষ পান্ডে (৮) ও ৮৮ রানে ফিরে যান ইউসুফ পাঠান (২৪)। তাতে ৮৮ রান তুলতেই ৬ উইকেট নেই হায়দরাবাদের। আসা-যাওয়ার মিছিলে ব্যতিক্রম হয়ে দাঁড়ান কার্লোস ব্রাফেট। তিনি ২৯ বল খেলে ১ চার ও ৪ ছক্কায় অপরাজিত ৪৩ রান করেন। তাতে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৩৯ রানের সংগ্রহ পায় হায়দরাবাদ। বল হাতে চেন্নাই সুপার কিংসের ডোয়াইন ব্রাভো ২৫ রান দিয়ে ২টি উইকেট নেন। ১টি করে উইকেট নেন চাহার, লুঙ্গি এনগিদি, শার্দুল ঠাকুর ও রবীন্দ্র জাদেজা। ১৪০ রানের জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি চেন্নাই সুপার কিংসেরও। শূন্যরানে প্রথম ওভারেই শেন ওয়াটসনের উইকেট হারায় চেন্নাই। দলীয় ২৪ রানে ফিরে যান সুরেশ রায়না (২২) ও আম্বাতি রাইডু (০)। ৩৯ রানের মাথায় অধিনায়ক ধোনিও (৯) সাজঘরে ফেরেন। ৫৭ রানে ব্রাভো ও ৬২ রানে রবীন্দ্র জাদেজা আউট হলে বিপর্যয়ে পড়ে চেন্নাই। আসা-যাওয়ার মিছিলে একপ্রান্ত আগলে দাঁড়িয়ে থাকেন ফাপ ডু প্লেসি। ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। অপরাজিত ৬৭ রানের ইনিংস খেলে ৫ বল ও ২ উইকেট হাতে রেখে চেন্নাইকে জয় এনে দেন। তোলেন ফাইনালে। ৪২ বল মোকাবেলা করে ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৬৭ রান করেন ডু প্লেসি। হায়দরাবাদের বিপর্যয়ের মুখে যে ব্রাফেট ব্যাট হাতে অপরাজিত ৪৩ রান করে ১৩৯ রানের সংগ্রহ এনে দিয়েছিলেন, ১৮তম ওভারে এসে তিনিই ডোবান দলকে। শেষ তিন ওভারে জয়ের জন্য ৪৩ রান দরকার ছিল চেন্নাই সুপার কিংসের। ১৮তম ওভারে ব্রাফেটকে তিনটি বাউন্ডারি ও একটি ওভার বাউন্ডারি মারেন ডু প্লেসিস। ওই ওভারে ব্রাফেট রান দেন ২০টি! তাতে শেষ দুই ওভারে জয়ের জন্য ২৩ রান প্রয়োজন হয় চেন্নাইর। সিদ্ধার্থ কলের করা ১৯তম ওভারে সৌভাগ্যক্রমে চেন্নাই তুলে নেয় ১৭টি রান! তাতে শেষ ছয় বলে ছয় রান প্রয়োজন হয় ধোনি-রায়নাদের। ভুবনেশ্বর কুমারের করা ২০তম ওভারের প্রথম বলটি বোলারের মাথার উপর দিয়ে ছক্কা হাঁকান ডু প্লেসি। তাতে রেকর্ড সপ্তমবারের মতো ফাইনালে ওঠে চেন্নাই সুপার কিংস। অবধারিতভাবে ম্যাচসেরা নির্বাচিত হন ৬৭ রানের ইনিংস খেলা ফাপ ডু প্লেসি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat