ব্রেকিং নিউজ :
ফেনীতে বন্দিদশা থেকে মুক্ত শতাধিক পাখি গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর মতবিনিময় টাঙ্গাইলে ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ নাটোরে বর্ণিল পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত বেরোবি’র মাধ্যমে আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার পরিচালনায় চুক্তি স্বাক্ষর আলেম-ওলামাদের মেহনত ব্যর্থ হয়নি : ধর্ম উপদেষ্টা হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে, দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন খালেদা জিয়া পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে ২২ হাজার ৭০০ প্রবাসীর নিবন্ধন ভূমিকম্পের ঘটনায় আতঙ্কিত নয়, সচেতন হবার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের- প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদে হুমকি তৈরি করছে: মৎস্য উপদেষ্টা
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৫-২৩
  • ৭৫২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
হায়দরাবাদকে হারিয়ে সপ্তমবারের মতো ফাইনালে চেন্নাই
স্পোর্ট ডেস্ক:- প্রথম কোয়ালিফায়ার ম্যাচের শুরুটাই ভালো হল না সানরাইজার্স হায়দরাবাদের। টস হারলেন কেন উইলিয়ামসন। টস নামক ভাগ্য পরীক্ষায় জয় পাওয়া মাহেন্দ্র সিং ধোনি তাকে ব্যাট করতে আমন্ত্রণ জানালেন। ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে নামলেন শিখর ধাওয়ান ও উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান শ্রীবতস গোস্বামী। চেন্নাইর উদ্বোধনী বোলার দীপক চাহারের করা প্রথম বলেই বোল্ড ধাওয়ান। ডাক মেরে ফিরে যান তিনি। এই ধাক্কা আর সামলে উঠতে পারেনি হায়দরাবাদ। ২৪ রানে গোস্বামী (১২), ৩৬ রানে অধিনায়ক উইলিয়ামসন (২৪), ৫০ রানে সাকিব আল হাসান (১২), ৬৯ রানে মানিষ পান্ডে (৮) ও ৮৮ রানে ফিরে যান ইউসুফ পাঠান (২৪)। তাতে ৮৮ রান তুলতেই ৬ উইকেট নেই হায়দরাবাদের। আসা-যাওয়ার মিছিলে ব্যতিক্রম হয়ে দাঁড়ান কার্লোস ব্রাফেট। তিনি ২৯ বল খেলে ১ চার ও ৪ ছক্কায় অপরাজিত ৪৩ রান করেন। তাতে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৩৯ রানের সংগ্রহ পায় হায়দরাবাদ। বল হাতে চেন্নাই সুপার কিংসের ডোয়াইন ব্রাভো ২৫ রান দিয়ে ২টি উইকেট নেন। ১টি করে উইকেট নেন চাহার, লুঙ্গি এনগিদি, শার্দুল ঠাকুর ও রবীন্দ্র জাদেজা। ১৪০ রানের জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালো হয়নি চেন্নাই সুপার কিংসেরও। শূন্যরানে প্রথম ওভারেই শেন ওয়াটসনের উইকেট হারায় চেন্নাই। দলীয় ২৪ রানে ফিরে যান সুরেশ রায়না (২২) ও আম্বাতি রাইডু (০)। ৩৯ রানের মাথায় অধিনায়ক ধোনিও (৯) সাজঘরে ফেরেন। ৫৭ রানে ব্রাভো ও ৬২ রানে রবীন্দ্র জাদেজা আউট হলে বিপর্যয়ে পড়ে চেন্নাই। আসা-যাওয়ার মিছিলে একপ্রান্ত আগলে দাঁড়িয়ে থাকেন ফাপ ডু প্লেসি। ইনিংসের শেষ বল পর্যন্ত মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। অপরাজিত ৬৭ রানের ইনিংস খেলে ৫ বল ও ২ উইকেট হাতে রেখে চেন্নাইকে জয় এনে দেন। তোলেন ফাইনালে। ৪২ বল মোকাবেলা করে ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৬৭ রান করেন ডু প্লেসি। হায়দরাবাদের বিপর্যয়ের মুখে যে ব্রাফেট ব্যাট হাতে অপরাজিত ৪৩ রান করে ১৩৯ রানের সংগ্রহ এনে দিয়েছিলেন, ১৮তম ওভারে এসে তিনিই ডোবান দলকে। শেষ তিন ওভারে জয়ের জন্য ৪৩ রান দরকার ছিল চেন্নাই সুপার কিংসের। ১৮তম ওভারে ব্রাফেটকে তিনটি বাউন্ডারি ও একটি ওভার বাউন্ডারি মারেন ডু প্লেসিস। ওই ওভারে ব্রাফেট রান দেন ২০টি! তাতে শেষ দুই ওভারে জয়ের জন্য ২৩ রান প্রয়োজন হয় চেন্নাইর। সিদ্ধার্থ কলের করা ১৯তম ওভারে সৌভাগ্যক্রমে চেন্নাই তুলে নেয় ১৭টি রান! তাতে শেষ ছয় বলে ছয় রান প্রয়োজন হয় ধোনি-রায়নাদের। ভুবনেশ্বর কুমারের করা ২০তম ওভারের প্রথম বলটি বোলারের মাথার উপর দিয়ে ছক্কা হাঁকান ডু প্লেসি। তাতে রেকর্ড সপ্তমবারের মতো ফাইনালে ওঠে চেন্নাই সুপার কিংস। অবধারিতভাবে ম্যাচসেরা নির্বাচিত হন ৬৭ রানের ইনিংস খেলা ফাপ ডু প্লেসি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat