ব্রেকিং নিউজ :
স্মার্ট চট্টগ্রাম সিটি গড়তে আমেরিকান প্রতিষ্ঠানের সাথে চসিকের সমঝোতা ঝিনাইদহে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু জাতির পিতার সমাধিতে লালমনিরহাট জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা শরীয়তপুরে প্রত্যাগত অভিবাসীদের পুনঃ একত্রিকরণ শীর্ষক সেমিনার চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের নতুন চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বাংলাদেশের এমএসএমই, নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ ঘোষণা যুক্তরাজ্যের স্পিকারের নেতৃত্বে আজ জেনেভা যাচ্ছে সংসদীয় প্রতিনিধিদল ডোনাল্ড ল্যু নিজ দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়নে আলোচনা করতে এসেছেন: ওবায়দুল কাদের আন্তর্জাতিক ইসরায়েলি লবির সাথে যুক্ত হয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী হজযাত্রীদের নিকট হতে কুরবানির টাকা নেয়ায় মন্ত্রণালয়ের সতর্কতা
  • প্রকাশিত : ২০১৯-১০-২৯
  • ২৮৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বিশ্বব্যাপী তথ্য অধিকার সুশাসনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান : ডেপুটি স্পিকার

ডেপুটি স্পিকার মো: ফজলে রাব্বী মিয়া তথ্য অধিকার সুশাসনের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান উল্লেখ করে বলেছেন, জাতীয় জীবনের সকল ক্ষেত্রে সুশাসন রক্ষা করা রাষ্ট্রের মৌলিক দায়িত্ব।
রাজধানীর অগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন আয়োজিত তথ্য অধিকার কনভেনশন ২০১৯ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি আজ এ কথা বলেন।
ডেপুটি স্পিকার বলেন, তথ্য অধিকার সরকারের কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করে । শুধু তাই নয় এর মাধ্যমে নাগরিকরা ক্ষমতায়িত হয়, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয় এবং দুর্নীতি হ্রাস পায়।
তিনি বলেন, তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ নিঃসন্দেহে একটি উত্তম আইন। জনগণের ক্ষমতায়নের মাইলফলক। আইনটির অনন্য বৈশিষ্ট্য হলো, দেশের প্রচলিত অন্য সব আইনে কর্তৃপক্ষ জনগণের ওপর ক্ষমতা প্রয়োগ করে থাকে। কিন্তু এ আইনে জনগণ কর্তৃপক্ষের ওপর ক্ষমতা আরোপ করে। এটি একটি শক্তিশালী নাগরিক বান্ধব আইন। প্রকৃতই জনগণের আইন। সর্বজনীন আইন।তিনি আরো বলেন, এ আইন শ্রেণিগত ভেদাভেদ-নির্বিশেষে সর্বস্তরের নাগরিককে রাষ্ট্রের তথ্য পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করেছে। তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ জাতীয় সংসদের নবম অধিবেশনে পাশ হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এই আইনটিকে ” নবযুগের সূচনাকারী” হিসেবে আখ্যা দিয়েছিলেন।তিনি বলেন, দেশে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং সেবা গ্রহণ ও সেবা প্রাপ্তি বাড়াতে হলে এই আইনের কোন বিকল্প নেই। তাই সব পক্ষ থেকেই জোরালোভাবে এই আইন প্রয়োগে উদ্যোগ নিতে হবে। বিশেষ করে জনগণকে আরো অনেক সচেতন হতে হবে- নিজেদের অধিকার আদায়ে। তথ্যের অবাধ প্রবাহ এবং জনগণের তথ্য অধিকার নিশ্চিতকরণে সরকারি এ প্রচেষ্টা বা উদ্যোগ প্রশংসনীয়।ফজলে রাব্বী মিয়া বলেন, অবাধ তথ্য প্রবাহের জন্য প্রয়োজন ইন্টারনেটের ব্যাপক বিস্তৃতি ও সহজলভ্যতা। এ লক্ষ্যে বর্তমান সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নকল্পে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রকল্প সারা দেশে প্রায় ৪ হাজার ৫শ’ ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার গড়ে তুলেছে। জনগণ সচেতন হয়ে যখন তথ্য জানতে চাইবে তখন এই আইন আরো সফল হবে।এসময়, শুধু ঢাকা শহরে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে সভা সেমিনার না করে জনসাধারণকে তথ্য অধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে সভা সেমিনার করার জন্য সংগঠনগুলোকে তিনি আহ্বান জানান।মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহিন আনামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন ডিএফআইডি এর কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ জুডিথ হারবার্টসন, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মারসি মিয়াং টেমবন, প্রধান তথ্য কমিশনার মর্তুজা আহমেদ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat