বরাবর,
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়
এলেন বাড়ী, তেজগাঁও, ঢাকা-১২১৫।
দৃষ্টি আকর্ষন:
১.মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, (বানিজ্য মন্ত্রনালয়), গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।
২. সচিব, বানিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।
বিষয়: “পার্টনারশীপ আইন-১৯৩২”এর অধীনে নিবন্ধিত Partnership Firm এর আরজেএসসি-তে প্রতিবছর Return Filling করণ বাধ্যতামূলক করতে “পার্টনারশীপ আইন ১৯৩২” আইন সংশোধন বা অতিব জরুরী পরিপত্র বা আদেশ জারী করে পার্টনারশীপ ফার্ম এর মালিকানা, অংশ, বিনিয়োগের পরিমান এবং ব্যাংক বা অর্থলগ্নী প্রতিষ্ঠানের ঋণের বিষয়টি স্পষ্ট করণ ও সরকারের রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) বৃদ্ধিতে সহায়তা করার জন্য আবেদন।
জনাব,
যথাযথ সম্মান প্রদর্শন পূর্বক নিবেদন এই যে, আমি নিম্ন স্বাক্ষরকারী দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী, পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী, জয়েন্ট ভেঞ্চার, লিমিটেড কোম্পানী, ১০০% ফরেইন লিমিটেড কোম্পানী, এক মালিকানা কোম্পানী, পার্টনারশীপ ফার্ম, বানিজ্য সংগঠন, সোসাইটি, ফাউন্ডেশন, ট্রাষ্ট, ট্যাক্স ও ভ্যাট এর আইনগত প্রতিনিধি বা কনসালটেন্ট হিসেবে কাজ করে আসছি।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ বিনির্মাণে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরতœ শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অদম্য বাংলাদেশ যখন আজ উন্নয়ন অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে চলেছে তখন দেশের অগ্রযাত্রা ও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) বৃদ্ধি অগ্রাধিকার ভিত্তিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আইন সংশোধন করে বা অতিব জরুরী পরিপত্র বা অতিব জরুরী আদেশ জারীর মাধ্যমে বর্তমান আদায়যোগ্য রাজস্বের (ট্যাক্স-ভ্যাট) পরিমাণ ও গ্রাহক সেবার মান বহুগুণে বৃদ্ধি করা প্রয়োজন, কারণ কোভিড-১৯ এর প্রভাবে রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) আদায়ে ঘাটতি দেখা দিয়েছে, তাই যে সমস্ত খাত থেকে রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) আদায় হওয়ার কথা কিন্তু আইনে না থাকার কারণে বা আইনের অস্পষ্টতার কারণে উক্ত রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) আদায় হচ্ছে না। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে, দেশরতœ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুসারী এক নগণ্য কর্মী হয়ে, একজন দেশপ্রেমিক সচেতন নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশের অধিকতর আর্থিক উন্নয়নের জন্য আমার দীর্ঘ বছর যাবৎ কনসালটেন্সী পেশা এর অভিজ্ঞতার আলোকে সরকারের রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) বৃদ্ধির লক্ষ্যে নি¤œ লিখিত কিছু প্রস্তাবনা মমতাময়ী মা, মাদার অফ হিউম্যানিটি যার স্বপ্ন শুধু বাংলার মানুষের উন্নয়ন তিনি হলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সহ যথাযথ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ, আইনানুগ ব্যবস্থা ও সু-বিবেচনার মাধ্যমে কার্যকর করার জন্য তুলে ধরছি।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, বানিজ্য মন্ত্রনালয় এর অধীনস্থ রাজস্ব আহরণকারী একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিদপ্তর “রেজিষ্ট্রার অফ জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ এন্ড ফার্মস সমূহের পরিদপ্তর (আরজেএসসি)” কর্তৃপক্ষ কর্তৃক “পার্টনারশীপ আইন ১৯৩২” অনুসারে পার্টনারশীপ ফার্ম নিবন্ধন দেয়া হয় কিন্তু নিবন্ধনের পর আরজেএসসি তে প্রতিবছর পার্টনারশীপ ফার্ম এর কোন প্রকার Return Filling করা হয় না। যার কারণে প্রতি বছর সরকার কোটি কেটি টাকা রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) হারাচ্ছে ও ঋণের বিষয়টি অস্পষ্ট থাকার কারনে ঋণের ঝুঁকি এবং খেলাপি ঋণের পরিমান বেড়েই চলছে।
পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী, প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী, জয়েন্ট ভেঞ্চার লিমিটেড কোম্পানী, ১০০% ফরেইন লিমিটেড কোম্পানী, এক মালিকানা কোম্পানী, পার্টনারশীপ ফার্ম, লিয়াজো অফিস, ট্রেড অর্গানাইজেশন ও সোসাইটি সবগুলো প্রতিষ্ঠানই আরজেএসসি থেকে রেজিষ্ট্রেশন বা নিবন্ধন দেয়া হয়। যেখানে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী, প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী, ১০০% ফরেইন লিমিটেড কোম্পানী, এক মালিকানা কোম্পানী, লিয়াজো অফিস, ট্রেড অর্গানাইজেশন ও সোসাইটি সহ সকল আইনে বাধ্যতামূলক ভাবে কমিটি বা পরিচালক তালিকা বা শেয়ার হোল্ডারগনের তালিকা, শেয়ারের পরিমাণ বা অংশ, ব্যাংক ঋণ উল্লেখ পূর্বক প্রতি বছর আরজেএসসি-তে Return Filling করতে হয় এবং উক্ত Return Filling জমা দেয়ার কারণে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) পায়।
কিন্তু শুধুমাত্র “পার্টনারশীপ আইন ১৯৩২” অনুসারে পার্টনারশীপ ফার্ম নিবন্ধনের পর প্রতিবছর আরজেএসসি-তে রিটার্ন ফাইলিং এর কোন নিয়ম বা আইন নাই। তাই দীর্ঘ বছর যাবৎ পার্টনারশীপ ফার্মের রিটার্ন ফাইলিং না করার কারণে পার্টনারশীপ ফার্মের মালিকানা, শেয়ারের অংশ, বিনিয়োগের পরিমাণ ও ঋণের বিষয়টি অস্পষ্ট থেকেই যাচ্ছে।
Partnership Firm নিবন্ধন এর পর থেকে প্রতি বছর আরজেএসসি-তে Return Filling এর ব্যবস্থা করলে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) আহরণ করতে পারবে, Partnership Firm এর আরজেএসসি-তে প্রতিবছর Return Filling করণ বাধ্যতামূলক করতে আইনগত ভাবে “পার্টনারশীপ আইন ১৯৩২” আইন সংশোধন বা অতিব জরুরী পরিপত্র বা অতিব জরুরী আদেশ জারী করে আরজেএসসি-তে Return Filling বাধ্যতামূলক করার মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) বৃদ্ধি, পার্টনারশীপ ফার্ম এর মালিকানা শেয়ারের অংশ, বিনিয়োগের পরিমাণ এবং ব্যাংক বা অর্থলগ্নী প্রতিষ্ঠানের ঋণের বিষয়টি স্পষ্ট করণ হবে।
কারন বর্তমানে আরজেএসসি-তে Partnership Firm নিবন্ধন ৫৩০০০ অতিক্রম করেছে, Partnership Firm এর যদি Return Filling বাধ্যতামূলক করা হয় এবং নিবন্ধনের পর থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত প্রতিটি Partnership Firm এর যদি আরজেএসসি তে Return Filling বাধ্যতামূলক করা হয় তাহলে কোন একটি পার্টনারশীপ ফার্ম যদি ১৯৯০ সালে নিবন্ধিত হয় আর ঐ পার্টনারশীপ ফার্মটি যদি ২০২৪ সাল পর্যন্ত ৩৪ বছরের রিটার্ন ফাইলিং একত্রে আরজেএসসি-তে জমা করলে সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজ¦স্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) আদায় হবে এবং পার্টনারশীপ ফার্মের মালিকানা, শেয়ারের অংশ, বিনিয়োগের পরিমাণ ও ঋণের বিষয়টি সু-স্পষ্ট হবে ।
উদাহরণস্¦রূপ যেমন Society এর মত প্রতি বছর Partnership Firm এর যদি Return Filling ফি ১৪০০ টাকা+১৫% ভ্যাট হয়=১৬১০ টাকা, তাহলে বর্তমানে প্রতিবছর সরকার পাবে ৫৩০০০ঢ১৬১০=৮৫,৩১০,০০০ টাকা (প্রায়)।
উদাহরণ স্বরূপ দেখা যায় পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী, প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী, জয়েন্ট ভেঞ্চার লিমিটেড কোম্পানী, ১০০% ফরেইন লিমিটেড কোম্পানী, এক মালিকানা কোম্পানী, লিয়াজো অফিস, ট্রেড অর্গানাইজেশন ও সোসাইটি আইনে রিটার্ন ফাইলিং বাধ্যতামূলক উল্লেখ থাকার কারণে ফি/বিলম্ব ফি, ভ্যাট সহ বকেয়া ৩০-৪০ বছরের রিটার্ন একত্রে আরজেএসসি-তে জমা দেয়, তাই সরকারের বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আদায় হয়।
প্রতিটি ব্যাংকের শাখাকে যদি অর্থ মন্ত্রনালয় বা বাংলাদেশ ব্যাংক বা যথাযথ কর্তৃপক্ষ অতিব জরুরী নোটিশ বা পরিপত্র বা আদেশ জারী করে যে, আরজেএসসি থেকে নিবন্ধিত পার্টনারশীপ ফার্ম এর যে সকল রাষ্ট্রায়াত্ত ব্যাংক, প্রাইভেট ব্যাংক, লিজিং কোম্পানী, ফাইন্যান্স কোম্পানী, অর্থলগ্নী প্রতিষ্ঠানের যে কোন শাখায় হিসাব খোলা থাকে বা ঋণ গ্রহণ করা থাকে তাহলে উক্ত নিবন্ধিত Partnership Firm এর প্রতি বছর List of Partner of the Partnership Firm (যেখানে List of Partner of the Partnership Firm এ পার্টনারগণের নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, এনআইডি নং, টিআইএন নং, পদবী, অংশ, বিনিয়োগের পরিমাণ ও ঋণের পরিমাণ উল্লেখ থাকবে) ব্যাংকে জমা করা বাধ্যতা মূলক।
উদাহরণ স্বরুপ, যেমন Society আইনে প্রতি বছর List of Executive Committee জমা করা হয়, তেমনি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী, পাবলিক লিমিটেড কোম্পানী, জয়েন্ট ভেঞ্চার লিমিটেড কোম্পানী, ১০০% ফরেইন কোম্পানী, প্রতিবছর পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার তালিকা, পিতার নাম, মাতার নাম, স্থায়ী ঠিকানা, বর্তমান ঠিকানা, এনআইডি নং, টিআইএন নং, পদবী, শেয়ারের পরিমাণ ও ঋনের বিষয়টি সুস্পষ্ট রাখতে তফসীল-১০, ১৮ নং কলামে ঋণের পরিমাণ উল্লেখপূর্বক আরজেএসসি তে রিটার্ন ফাইলিং দাখিল করা বাধ্যতামূলক।
তদরুপ যদিPartnership Firm এ List of Partner of the Partnership Firm নামের একটি ফরম জমা প্রতি বছর বাধ্যতা মূলক করা হয় তাহলে Partnership Firm নিবন্ধনের শুরু থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত সরকারের নূন্যতম প্রায় শত কোটি টাকা রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) আদায় হওয়া সম্ভব ও পার্টনারশীপ ফার্ম এর মালিকানা, অংশ, বিনিয়োগের পরিমাণ এবং ঋনের বিষয়টি স্পষ্ট হয়। পরবর্তীতে প্রতি বছর কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আদায় চলমান থাকবে এবং প্রতি বছর চলমান ভিত্তিতে রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) বৃদ্ধি পেতে থাকবে এবং কোম্পানীর তফসীল ১০ এর ন্যায় ১৮ নং কলামে ঋণের পরিমান উল্লেখ করা হয় তদরুপ Partnership Firm এর List of Partner of the Partnership Firm এ ঋনের পরিমাণ উল্লেখ থাকলে পার্টনারশীপ ফার্মের মালিকানা, অংশ, টিআইএন, বিনিয়োগের পরিমাণ ও ব্যাংক ঋণের বিষয়টি সু-স্পষ্ট থাকবে।
তাই পার্টনারশীপ ফার্ম এর আইনগত ভাবে “পার্টনারশীপ আইন ১৯৩২” আইন সংশোধন বা অতিব জরুরী পরিপত্র বা আদেশ জারী করে আরজেএসসি-তে Return Filling বাধ্যতামূলক করার মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) বৃদ্ধি ও পার্টনারশীপ ফার্মের মালিকানা, অংশ, বিনিয়োগের পরিমাণ এবং ঋণের বিষয়টি স্পষ্ট করণের জন্য প্রতিবছর রিটার্ন ফাইলিং এর ব্যবস্থা করা খুবই জরুরী। তাহলে অর্থনৈতিক ভাবে দেশ শক্তি শালী হবে এবং বিশ্বে অর্থনীতির সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান এগিয়ে যাবে।
অতএব, জনাবের নিকট আবেদন যাহাতে আরজেএসসি-তে প্রতিবছর “পার্টনারশীপ আইন ১৯৩২” সংশোধন এর মাধ্যমে বিরাজমান আইনি কাঠামোর ভেতর কতিপয় আইন আইনগতভাবে সংশোধন সাপেক্ষে বা অতিব জরুরী পরিপত্র বা আদেশ জারীর মধ্যমে নতুন ফরম List of Partner of the Partnership Firm নামে একটি ফরম জমা করে প্রতিবছর Return Filling বাধ্যতামূলক করার মাধ্যমে ও পার্টনারশীপ ফার্মের মালিকানা, অংশ, বিনিয়োগের পরিমাণ এবং ঋণের বিষয়টি সু-স্পষ্ট করণে প্রতিবছর পার্টনারশীপ ফার্মের রিটার্ন ফাইলিং এর ব্যবস্থা করার মাধ্যমে সরকােের রাজস্ব (ট্যাক্স-ভ্যাট) বৃদ্ধিতে ও ঋণের বিষয় সু-স্পষ্ট করতে সহায়তা করা হয় তাহার বিহীত বিধান করার আজ্ঞা হয়।
নিবেদক
মোঃ আবুল বরকত সেরনিয়াবাত
এমএ, এমবিএ, এলএল.বি
প্রাকটিকাল ট্যাক্স এন্ড ভ্যাট ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম)
এবিসি লিগ্যাল সার্ভিস
মোবাইল: ০১৭১১-৩৫১৫৮১
e-mail:barkotserniabat@gmail.com
প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি: কনসালটেন্সি সার্ভিস পেশাজীবী সমিতি
সদয় ও অবগতির যথাযথ আইনানুগ ব্যাবস্থা গ্রহনের জন্য অনুলিপি (জ্যেষ্ঠতার ভিত্তিতে নহে)।
১। সচিব (আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ), অর্থ মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।
২। সচিব (অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভগ), অর্থ মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, ঢাকা।
৩। সচিব (লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ), আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ সচিবলায়, ঢাকা।
৪। সচিব (জন নিরাপত্তা), স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ সচিবলায়, ঢাকা।
৫। চেয়ারম্যান, জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, সেগুনবাগিচা, ঢাকা।
৬। গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ ভবন, মতিঝিল, ঢাকা।
৭। চেয়ারম্যান, সিকিউরিটিজ এন্ড একচেη কমিশন, এসইসি ভবন, আগারগাঁও, ঢাকা।
৮। নির্বাহী চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, বিডা ভবন, আগারগাঁও, ঢাকা ।
০৯। চেয়ারম্যান, সকল ব্যাংক, লিজিং কোম্পানী, ফাইন্যান্স কোম্পানী, অর্থ লগ্নী প্রতিষ্ঠন।
১০। ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সকল ব্যাংক, লিজিং কোম্পানী, ফাইন্যান্স কোম্পানী, অর্থ লগ্নী প্রতিষ্ঠান।
১১।রেজিষ্ট্রার, রেজিষ্ট্রার অফ জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ এন্ড ফার্মস সমূহের পরিদপ্তর। কাওরান বাজার, টিসিবি ভবন, ঢাকা।
১২। অতিরিক্ত সচিব (প্রসাশন), বানিজ্য মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ সচিবলায়, ঢাকা।
১৩। অতিরিক্ত সচিব (বানিজ্য সংগঠন), বানিজ্য মন্ত্রনালয়, বাংলাদেশ সচিবলায়, ঢাকা।
১৪। মহা-পরিচালক, কাষ্টমস এক্সাইজ ও ভ্যাট ট্রেনিং একাডেমি, অলংকার মোড়, চট্রগ্রাম।
ঠিকানা: কাব্যকস ভবন (৮ম তলা), স্যুট নং-৮/২, কাওরান বাজার, (পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের বীপরিতে) তেজগাঁও, ঢাকা।