ব্রেকিং নিউজ :
ফেনীতে বন্দিদশা থেকে মুক্ত শতাধিক পাখি গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর মতবিনিময় টাঙ্গাইলে ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ নাটোরে বর্ণিল পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত বেরোবি’র মাধ্যমে আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার পরিচালনায় চুক্তি স্বাক্ষর আলেম-ওলামাদের মেহনত ব্যর্থ হয়নি : ধর্ম উপদেষ্টা হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে, দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন খালেদা জিয়া পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে ২২ হাজার ৭০০ প্রবাসীর নিবন্ধন ভূমিকম্পের ঘটনায় আতঙ্কিত নয়, সচেতন হবার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের- প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদে হুমকি তৈরি করছে: মৎস্য উপদেষ্টা
  • প্রকাশিত : ২০২০-১২-১১
  • ৮৬১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

 ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বাংলাদেশ ক্যাশলেস সোসাইটির দিকে দ্রুত ধাবিত হচ্ছে।
ডিজিটাল প্রযুক্তির বিকাশে এ দেশ অভাবনীয় সফলতা অর্জন করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এরই ধারাবাহিকতায় প্রায় ৭০ শতাংশ করোনা রোগী ঘরে বসে টেলিমেডিসিনের সেবা গ্রহণ করছেন। ব্যবসা-বাণিজ্যের সকল ক্ষেত্র ডিজিটালাইজেশনের কারণে যে পরিমান প্রবৃদ্ধি হয়েছে তা অনেক দেশই প্রত্যাশা করতে পারেনি।
মন্ত্রী বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীতে এসএমই ফাউন্ডেশন ও কম্পিটার প্রযুক্তি সংক্রান্ত বহুজাতিক কর্পোরেশন ওরাকলের যৌথ উদ্যোগে ‘দেশী ভালোবাসি ই কমার্স ওয়েভ সাইটের পেমেন্ট গেটওয়ের’ উদ্বোধন উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মাহমুদুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং নারী উদ্যোক্তা মানতাসা আহমেদের সঞ্চালনায় এ অনুষ্ঠানে এসএমই ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক শফিকুল ইসলাম. নারী উদ্যোক্তা সুনিয়া বশির কবির এবং ওরাকলের কান্ট্রি ম্যানেজার রুবাবা দৌলা বক্তৃতা করেন।
দেশে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিসের বিকাশ বিস্ময়কর এ কথা উল্লেখ করে মোস্তাফা জব্বার বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল এখন তৃণমূলের মাানুষও পাচ্ছে। প্রাত্যহিক লেনদেন ডিজিটাল হয়েছে । এ ক্ষেত্রে মোবাইল ফোন হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
তিনি বলেন, অনলাইনের পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করার মাধ্যমে গ্রাহকের পরিপূর্ণ আস্থা অর্জন করতে পারলে ডিজিটাল কমার্সের ক্ষেত্রে ক্যাশ অন ডেলিভারি বা পণ্য হাতে পাওয়ার পর টাকা পরিশোধের পরিমান কমে আসবে । এ সময় মন্ত্রী পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করার প্রয়োজনীয়তার ওপরও গুরুত্ব আরোপ করেন।
বাংলাদেশে তথ্য-প্রযুক্তি বিকাশের অগ্রদূত মোস্তাফা জব্বার বলেন,‘দেশে ১৯৮৯ সালে মোবাইল ফোন চালু হলেও জাতীয় নেতৃত্বের দূরদর্শীতার অভাবে তা সাধারণের নাগালে পৌঁছাতে পারেনি। বিনামূল্যে সাবমেরিন ক্যাবল সংযোগ প্রত্যাখ্যান করায় ইন্টারনেট দুনিয়া থেকে বাংলাদেশকে প্রায় বিচ্ছিন্ন থাকতে হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৭ সালে ৪টি মোবাইল অপারেটরকে লাইসেন্স প্রদান করায় মোবাইল ফোন সাধারণের নাগালে পৌঁছে যায়। ভ্যাট ট্যাক্স প্রত্যাহার করে কম্পিউটার সহজলভ্য করা হয়।’
তিনি বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচি গত ১২ বছরে বাংলাদেশকে বিশ্বের অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপনকারি দেশে পরিণত করেছে। আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ দুনিয়ায় বাংলাদেশের সংযোগ প্রতিষ্ঠায় গৃহীত কর্মসূচির মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার যে বীজ বপন করেছিলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে তা আজ মহিরূহ হয়ে উঠেছে। এ সময় মোস্তাফা জব্বার ২০২১ সালের মধ্যে উচ্চগতির ইন্টারনেট দেশের প্রতিটি মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে সরকারের বিভিন্ন কর্মসূচিও তুলে ধরেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat