ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৪-০৩
  • ৭৩৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার মহেষপুর-গজাইল পর্ষন্ত প্রায় সোয়া এক কিলোমিটার কাঁচা সড়ক পথ বেহাল দশায় খানাখন্দে ভরপুর হয়ে পড়েছে। এক বছর আগে সরকারী ও গ্রামবাসীর অর্থায়নে প্রায় ৯ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটি পুনঃনির্মাণ করা হয়েছিলো। সড়কটি পুনঃ নির্মানের অর্ধেক টাকা গ্রামবাসীরা দিয়ে ছিলেন। বছর না ঘুরতেই গত বন্যার পানির স্রোত ও ঢেউয়ের আঘাতে সড়ক পথটি ক্ষতি গ্রস্থ হয়ে চলাচলে অযোগ্য হয়ে পড়েছে ।
উল্লাপাড়া উপজেলার প্রত্যান্ত অঞ্চলের উধুনিয়া ইউনিয়েনের মহেষপুর ঢালু থেকে গজাইল বাজার পর্যন্ত প্রায় সোয়া এক কিলোমিটার কাঁচা সড়ক পথ বহু বছর ধরে মেরামতের অভাবে বেহাল অবস্থায় ছিলো । এক বছর আগে উচু করে সড়ক পথটি পুনঃনির্মাণ করা হয় । পুনঃনির্মাণে ওই এলাকাবাসী সহজে ও দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রাম থেকে শহরে যাতায়াত করতে পারতো কিন্তু গত বন্যার পানির স্রোত ও ঢেউয়ের আঘাতে সড়ক পথটি আবার পূর্বের অবস্থায় ফিরে এসেছে ।
সরজমিনে গিয়ে জানা যায়, বর্ষাকালে পানির স্রোত ও ঢেউয়ের আঘাতে সড়ক পথের বেশির ভাগ অংশ ধসে গেছে । শুষ্ক মৌসুমে এসে পুরা সড়ক পথ জুড়ে ধুলায় ভরপুর হয়ে আছে । ছোট-বড় খানাখন্দে পুরো সড়ক । এখন এলাকার লোকজন পায়ে হেটে দীর্ঘ পথ চলাচলে চরম ভোগান্তিতে পড়ছে । এলাকা বাসী জানায়, সড়কটি উচু করে পুনঃনির্মাণ করা হলেও বন্যার পানির স্রোত ও ঢেউয়ের আঘাতে তা ধসে যায় ।
উধুনিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল জলিল প্রামানিক জানান, গুরুত্বপুর্ণ ওই সড়ক পথটি পুনঃনির্মানে প্রায় ৯ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছিল । ওই ব্যয়কৃত অর্থের মধ্যে এলাকার তিন গ্রামবাসী চার লাখ পয়ষট্রি হাজার টাকা ও চেয়ারম্যানের নিজ তহবিল থেকে পোনে দু লাখ টাকা এবং উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস থেকে একটি উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে আড়াই লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়ে সড়কটি পুনঃ নির্মান করা হয়েছিলো কিন্তু বন্যায় তা ধসে গেছে ।
উপজেলা প্রকৌশলী মঈন উদ্দিন বলেন, উপজেলার পশ্চিমাঞ্চল জুড়ে স্বাভাবিক বন্যাতেই তলিয়ে গিয়ে সড়ক পথগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয় । প্রতি বছর বন্যায় পশ্চিমাঞ্চলের সড়ক গুলো ক্ষতির হাত থেকে রক্ষার জন্য সড়ক পথ উচু না করে সাবমারজেবল সড়ক নির্মাণ করা হচ্ছে । যা বন্যার সময় ওই অঞ্চলের মানুষ নৌকায় যাতায়াত করবে আর শুষ্ক মৌসুমে যানবাহনে চলাচল করবে । মহেষপুর সড়কসহ এলাকার সড়কগুলো উন্নয়নে ও পুনঃনির্মানে সাবমারজেবল সড়ক নির্মানে পরিকল্পনা করা হচ্ছে । এরই মধ্যে একাধিক সাবমারজেবল সড়ক নির্মাণ কাজ শুরু করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat