ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৭-০৭
  • ৮১০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

ভারতীয় সিনেমার স্বর্ণযুগের কিংবদন্তী অভিনেতা, বলিউডের ‘ট্র্যাজেডি কিং’ হিসেবে খ্যাত দিলীপ কুমার আর নেই। তার বয়স হয়েছিলো ৯৮ বছর।
বুধবার সকাল সাড়ে ৭টায় মুম্বাইয়ের পি ডি হিন্দুজা হাসপাতাল অ্যান্ড মেডিকেল রিসার্চ সেন্টারে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।
তার অফিসিয়াল অ্যাকাউন্ট থেকে তার পারিবারিক বন্ধু ফয়সাল ফারুকি লেখেন, বিষণœ হৃদয় এবং গভীর দু:খের সঙ্গে আমি আমাদের প্রিয় দিলীপ সাহেবের মৃত্যুর কথা ঘোষণা করছি। কয়েক মিনিট আগে তিনি মারা গেছেন। 
শ্বাসকষ্ট নিয়ে ২৯ জুন থেকে এ হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) ভর্তি ছিলেন দিলীপ কুমার। বার্ধক্যজনিত নানা জটিলতায় তিনি দীর্ঘদিন ভুগছিলেন। 
বলিউডে প্রায় ছয় দশকের ক্যারিয়ারে ‘আন্দাজ’, ‘আন’, ‘ক্রান্তি’, ‘শক্তি’, ‘কারমা’, ‘সওদাগর’, ‘দেবদাস’ এবং ‘মুঘল-এ-আজম’সহ বহু জনপ্রিয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি।
দিলীপ কুমারের জন্ম ১৯২২ সালে অবিভক্ত ভারতের পেশোয়ারে। তার পারিবারিক নাম ইউসুফ খান। তিনি পাঠানদের অন্যতম গোত্র আওয়ান পরিবারের সন্তান। তারা ছিলেন ১২ ভাইবোন। বাবার নাম লালা গুলাম সরোয়ার। বাবা ছিলেন ধনাঢ্য ব্যবসায়ী। ফলের জমজমাট ব্যবসা ছিল তার। 
ত্রিশের দশকের শেষ দিকে ইউসুফ খানের পরিবার স্থায়ীভাবে মুম্বাইয়ে বসবাস শুরু করে। সেখানে তিনি একটি ক্যান্টিন চালাতেন এবং স্থানীয় বাজারে শুকনো ফল সরবরাহ করতেন।
পরবর্তী জীবনে তিনি সিনেমায় জড়িয়ে যান। তার অভিনীত প্রথম সিনেমা ‘জোয়ার ভাটা’ মুক্তি পায় ১৯৪৪ সালে। 
দিলীপ কুমার ১৯৬৬ সালে বলিউডের আরেক সাড়া জাগানো অভিনেত্রী সায়রা বানুকে বিয়ে করেন । 
তিনি দীর্ঘ অভিনয় জীবনে পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার। সেরা অভিনেতার পুরস্কার হিসেবে ফিল্ম ফেয়ার পেয়েছেন আটবার।  মনোনীত হয়েছেন ১৯ বার। ফিল্ম ফেয়ার লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন ১৯৯৩ সালে। ১৯৮০ সালে মুম্বাই শহরের সাম্মানিক শেরিফ পদটি অলংকৃত করেন তিনি।
ভারত সরকার চলচ্চিত্রে অবদানের জন্য তাকে পদ্মভূষণ ও দাদা সাহেব ফালকে সম্মাননায় ভূষিত করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat