ব্রেকিং নিউজ :
খাগড়াছড়িতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের ঋণ বিতরণ বশেমুরবিপ্রবি’তে ইনোভেশন শোকেসিং বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত জয়পুরহাটে প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ উদ্যোগ ও সরকারের অর্জিত সাফল্য নিয়ে মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত বগুড়ায় বিশ্ব কবি ও বিদ্রোহী কবির জন্মদিনের প্রস্তুতি সভা নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান চলবে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে : স্পিকার
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৮-২৩
  • ৩৪৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ছেলের জন্মদিন উপলক্ষে প্রতিবছর ১৮ অক্টোবর ‘শেখ রাসেল দিবস’ পালন করা হবে। আজ মন্ত্রিসভার এক বৈঠকে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম মন্ত্রিসভার সাপ্তাহিক বৈঠক পর এক মিডিয়া ব্রিফিংয়ে বলেন, বৈঠকে  ১৮ অক্টোবর দিনটি জাতীয়ভাবে পালন করার জন্য ‘ক ক্রমিক’ (এ গ্রেড) এ তালিকাভুক্ত করার প্রস্তাবও অনুমোদন করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগদান করার মাধ্যমে সচিবালয় বিভাগের মিটিং রুমে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, তারা  ‘শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব’ প্রকল্পের দ্বিতীয় ধাপ চালু করেছেন উল্লেখ করে বলেন, আইসিটি বিভাগ ‘শেখ রাসেল দিবস’ পালনের প্রস্তাবটি উত্থাপন করে।
এ প্রকল্পের অধীনে সারা দেশের ৫ হাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ‘শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব’ স্থাপন করা হবে। প্রকল্পের সাথে সামঞ্জস্য রেখে মোট ৩০০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে ‘স্কুল অফ ফিউচার’-এ পরিণত করা হবে।
বৈঠকে নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা গত ১০/১২ বছর ধরে ১৮ অক্টোবর ‘শেখ রাসেল দিবস’ পালন করে আসছে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, দেশের শিশুদের মধ্যে ব্যাপক প্রভাব সৃষ্টি করতে আইসিটি বিভাগ এবং নারী ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় এটিকে এ গ্রেড হিসাবে তালিকাভুক্ত করার প্রস্তাব করে।
মন্ত্রিসভা বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারক (পারিতোষিক ও প্রাধিকার) আইন, ২০২১-এর খসড়ারও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। এ আইনটি বিদ্যমান ১৯৭৮ সালের অধ্যাদেশের স্থলে প্রতিস্থাপিত হরে।
আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, খসড়ায় বিচারকদের জন্য পাচক ভাতার বিধান সন্নিবেশিত করা হয়েছে এবং প্রধান বিচারপতি, আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকদের সম্পূরক ভাতা বাড়ানো হয়েছে।
মন্ত্রিসভার বৈঠকে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের খসড়া (ভ্রমণ ভাতা) আইন, ২০২১ও অনুমোদন করা হয়। এটি বিদ্যমান ১৯৭৬-এর অধ্যাদেশের স্থলে প্রতিস্থাপিত হবে।
মন্ত্রিপরিশদ সচিব বলেন, ‘প্রস্তাবিত আইনে শুধু কিছু ছোটখাট পরিবর্তন আনা হয়েছে। সময়োপযোগী করার জন্য ভাতাদি কিছুটা বাড়ানো হয়েছে।’
মন্ত্রিসভা বাংলাদেশ লিগ্যাল প্র্যাক্টিশনার এন্ড বার কাউন্সিল আইন, ২০২১-এর খসড়ায় চূন্ত অনুমোদন দিয়েছে। এতে অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে বার কাউন্সিল নির্বাচন ব্যবস্থা করার জন্য সরকারকে সর্বোচ্চ এক বছর মেয়াদি একটি অ্যাডহক কমিটি গঠন করার এখতিয়ার দিয়ে একটি বিধান রাখা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat