ব্রেকিং নিউজ :
খাগড়াছড়িতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের ঋণ বিতরণ বশেমুরবিপ্রবি’তে ইনোভেশন শোকেসিং বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত জয়পুরহাটে প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ উদ্যোগ ও সরকারের অর্জিত সাফল্য নিয়ে মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত বগুড়ায় বিশ্ব কবি ও বিদ্রোহী কবির জন্মদিনের প্রস্তুতি সভা নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান চলবে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে : স্পিকার
  • প্রকাশিত : ২০২১-১২-০৮
  • ৩৫২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তফা জব্বার বলেন, বঙ্গবন্ধু একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকে জনযুদ্ধে পরিনত করেছিলেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু দীর্ঘ ২৩ বছর ধরে শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে এ দেশের মানুষকে সংগঠিত করে একাত্তরের মুক্তযুদ্ধকে জনযুদ্ধে পরিণত করে পৃথিবীর ইতিহাসে বাংলা ভাষাভিত্তিক একটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেছেন। জনযুদ্ধের ধারাবাহিকতায় অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ ছাড়া শক্তিশালী পাকিস্তানী বাহিনীর বিরুদ্ধে মাত্র নয় মাসের যুদ্ধে বাঙালীরা বিজয় অর্জন করতে পেরেছে।
মোস্তাফা জব্বার বলেন, কিছু সংখ্যক চিহ্নিত রাজাকার, আলবদর, আলসামস ছাড়া এদেশের প্রতিটি মানুষ এই জনযুদ্ধে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে অংশ গ্রহণ করেছিলো। এমনকি মা- বোনেরা মুক্তিযোদ্ধাদের খাদ্য দিয়ে, আশ্রয় দিয়ে, তথ্য দিয়ে যুদ্ধে বড় ভূমিকা রেখেছিলেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী আজ বুধবার ময়মনসিংহের ভালুকায়, ভালুকা মুক্ত দিবস উপলক্ষে স্থানীয় আওয়ামী লীগ আয়োজিত এক সমাবেশে অনলাইনে সংযুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
বীর মুক্তিযোদ্ধা মোস্তাফা জব্বার বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের ঘাঁটি হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন,‘মুক্তিযুদ্ধে আমরা যে যে অবস্থানেই ছিলাম, সেখান থেকেই মুক্তির লড়াইয়ে অংশ নিয়েছি। এরই ধারাবাহিকতায় ৮ ডিসেম্বর ভালুকা শত্রুমুক্ত করা সম্ভব হয়েছে। এ অঞ্চল শত্রুমুক্ত হওয়ার জন্য যে চেষ্টা করা হয়েছে, তা ইতিহাসে অতুলনীয় হয়ে থাকবে। তিনি বলেন,সাধারণ জনগণের সহায়তা ছাড়া আমরা যুদ্ধে সফল হতাম না।’
মন্ত্রী এ বিজয়ে রণাঙ্গনের নেতৃত্বের জন্য মরহুম আফসার মেজরের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানান এবং হানাদার মুক্ত অভিযানে মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তার জন্য মা- বোনদের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
বক্তৃতা শেষে মোস্তাফা জব্বার ভার্চূয়্যালি অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষণা করার পর সংসদ সদস্য আলহাজ্ব কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ধনু মন্ত্রীর পক্ষে বেলুন উড়িয়ে ভালুকামুক্ত দিবসের বিভিন্ন কর্মসুচীর শুভ উদ্বোধন করেন।
স্থানীয়  উপজেলা চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতৃব্ন্দৃ এবং স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের নেতারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে  ভালুকা মুক্ত দিবস পালন উপলক্ষে বুধবার সকাল সাড়ে ১১টায় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ধনুর নের্তৃত্বে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা কার্যালয় থেকে একটি বিজয় র‌্যালী বের হয়।
র‌্যালিটি পৌর সদরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat