ব্রেকিং নিউজ :
জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান মিশন ডিসেম্বরের শুরুর দিকে রিপোর্ট চূড়ান্ত করবেন : ফলকার টুর্ক সায়েমা ওয়াজেদ ‘নিষ্ক্রিয়’ হওয়ায় বাংলাদেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে সরাসরি কাজ করবে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ঢাকায় এসেছে থাইল্যান্ডের চিকিৎসকদল সাতক্ষীরায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে বিনা লাভের দোকান চাঁদপুরের বীজ, সার ও নগদ অর্থ বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার
  • প্রকাশিত : ২০২২-০১-১৭
  • ৪৭০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

টেক্সাসে সিনাগগে জিম্মিকারীকে মার্কিন কর্তৃপক্ষ ব্রিটিশ নাগরিক হিসেবে চিহ্নিত করেছে। এদিকে ব্রিটিশ পুলিশ এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে দুজনকে আটক করেছে। 
শনিবার ছোট্ট শহর কলিভিলে জিম্মিকারীর মৃত্যুর মধ্যদিয়ে ১০ ঘন্টার জিম্মি নাটকের অবসান ঘটে। এফবিআই তাকে ৪৪ বছরের মালিক ফয়সাল আকরাম হিসেবে চিহ্নিত করে। সে একজন ব্রিটিশ নাগরিক। এর কয়েক ঘন্টার মধ্যেই ব্রিটেনের সন্ত্রাস দমন পুলিশ দুই ব্যক্তিকে আটক এবং এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। তাদেরকে দক্ষিণ ম্যানচেস্টার থেকে আটক করা হয়। তারা পুলিশি হেফাজতে রয়েছে বলে গ্রেটার ম্যানচেষ্টার পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে। 
উল্লেখ্য, কংগিগ্রেশন বেথ ইসরায়েল নামের সিনাগগে স্থানীয় সময় শনিবার সকাল ১১টার দিকে সাবাথের প্রার্থনার সময় ঘটনার সূত্রপাত হয়। ফেসবুকে চলা স্ট্রিমিংয়ের অডিওতে এক ব্যক্তিকে চেঁচিয়ে বলতে শোনা যায়, ‘আমার বোনকে ফোন দিন। আমি মরতে চলেছি।’ লোকটি আরো বলে, ‘আমেরিকার কোনো একটা সমস্যা হয়েছে।’ এর কিছুক্ষণ পরেই আশপাশ থেকে লোকজনকে সরিয়ে নেওয়া হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ মাধ্যমের খবরে বলা হয়, ডালাসের উপকণ্ঠের ওই সিনাগগের যাজকসহ চার ব্যক্তিকে জিম্মি করা হয়েছিল। ঘটনার অবসানের আগে বিস্ফোরণ ও গুলির শব্দ শোনা যায়। উদ্ধারকারী দল সিনাগগের ভেতরে ঢুকতে সক্ষম হন। তবে ঠিক কীভাবে জিম্মিকারীর মৃত্যু হলো তা জানা যায়নি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন জিম্মির ঘটনাটিকে ‘সন্ত্রাসী কাজ’ বলে অভিহিত করেছেন।
যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস এই হামলাকে ‘সন্ত্রাসবাদ এবং ইহুদিবিদ্বেষী’ কাজ বলে নিন্দা করেছেন। 
গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী জিম্মিকারী আফিয়া সিদ্দীকির মুক্তি চেয়েছিলেন। আফিয়া পাকিস্তানি স্নায়ুরোগবিশারদ এবং বর্তমানে কারাবন্দি। তিনি যুক্তরাষ্ট্রে ৮৬ বছরের কারাদন্ড ভোগ করছেন। আফগানিস্তানে বন্দি থাকার সময় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক কর্মকর্তাদের হত্যাচেষ্টার দায়ে তাকে ওই সাজা দেয়া হয়।
এদিকে এই জিম্মি ঘটনা  ইহুদি সংগঠনগুলোর মধ্য উদ্বেগ তৈরি করেছে। 
এ প্রেক্ষিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আমেরিকায় ইহুদি বিদ্বেষ ও চরমপন্থার উত্থানের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat