ব্রেকিং নিউজ :
ফেনীতে বন্দিদশা থেকে মুক্ত শতাধিক পাখি গোপালগঞ্জ-২ আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর মতবিনিময় টাঙ্গাইলে ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ নাটোরে বর্ণিল পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত বেরোবি’র মাধ্যমে আইটি ট্রেনিং এন্ড ইনকিউবেশন সেন্টার পরিচালনায় চুক্তি স্বাক্ষর আলেম-ওলামাদের মেহনত ব্যর্থ হয়নি : ধর্ম উপদেষ্টা হাসপাতালে নিবিড় পর্যবেক্ষণে, দেশবাসীর কাছে দোয়া চাইলেন খালেদা জিয়া পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে ২২ হাজার ৭০০ প্রবাসীর নিবন্ধন ভূমিকম্পের ঘটনায় আতঙ্কিত নয়, সচেতন হবার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের- প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদে হুমকি তৈরি করছে: মৎস্য উপদেষ্টা
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-০৮
  • ১১৯৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিনিধি:- সারা দেশের মেডিকেল বর্জ্য পরিশোধনের জন্য হাসপাতাল ও স্বাস্থ্যসেবা ইউনিটে কেন্দ্রীয়ভাবে অথবা নিজস্বভাবে বর্জ্য পরিশোধনাগার (ইটিপি) স্থাপনের নির্দেশনা কেন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। রবিবার বিচারপতি মঈনুল ইসলাসম চৌধুরী ও বিচারপতি আশরাফুল কামালের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। স্বাস্থ্য সচিব, পরিবেশ ও বন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, স্বাস্থ্য ও পরিবেশ অধিদফতরের মহাপরিচালক (ডিজি), পরিবেশ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম অঞ্চলের উপ-পরিচালক এবং বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনোস্টিক সেন্টার ওনার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে। আবেদনকারীর পক্ষে শুনানি করেন সৈয়দ মহিদুল কবির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোতাহার হোসেন সাজু। আদেশের বিষ‌য়ে এ মামলার আইনজীবী সৈয়দ মহিদুল কবির জানান, মেডিকেল বর্জ্য পরিশোধনের জন্য হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য সেবা ইউনিটে কেন্দ্রীয়ভাবে অথবা নিজস্বভাবে বর্জ্য পরিশোধণাগার (ইটিপি) স্থাপনের নির্দেশনা কেন দেওয়া হবে না এবং মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধি ২০০৮ অনুযায়ী বর্জ্য পরিবহন ও ব্যবস্থাপনায় সংশ্লিষ্টদের দ্রুত কেন লাইসেন্স প্রদান করা হবে না সে মর্মে রুল দি‌য়ে‌ছেন। আগামী ৩ মাসের মধ্যে এ বিষয়ে অগ্রগতি প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছেন। পরবর্তি শুনানীর জন্য আগামী ২৬ জুলাই দিন নির্ধারণ করা হয়েছে। রি‌টের বিষ‌য়ে তি‌নি বলেন, ‘হাসপাতাল বর্জ্যব্যবস্থাপনা নিয়ে ৪ ফেব্রুয়ারি একটি দৈনিকে ‘হ্যাজারডাস ওয়াস্ট হিপড ইন ওপেন বিনস’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। তাতে বলা হয়, চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতাল ও বিভিন্ন ক্লিনিকের সামনে উন্মুক্ত জায়গায় স্তপীকৃত আকারে মেডিকেলবর্জ্য ফেলা হচ্ছে। চট্টগ্রামের অধিকাংশ মেডিকেল প্রতিষ্ঠান পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই চিকিৎসাসেবা পরিচালনা করছে। এতে প্রতীয়মান হয় সারা দেশের মেডিকেল বর্জ্য ব্যবস্থাপনার চিত্র একই। পরিবেশ আইন ও বর্জ্য ব্যস্থাপনা বিধি ২০০৮ কোনো ক্রমেই পালন করা হচ্ছে না। ফলে হাসপাতালের বর্জ্যসাধারণ গৃহস্থালির বর্জ্যের সাথে মিশে পরিবেশের ক্ষতিকরছে।’ সৈয়দ মহিদুল কবির আরও বলেন, ‘আমাদের জানামতে, বড় বড় হাসপাতাল ও প্রাইভেট ক্লিনিকের বর্জ্য পরিশোধনাগার নেই। ফলে পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি হচ্ছে। এ অবস্থায় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ১৪ ফেব্রুয়ারি একটি লিগ্যাল নোটিশ দেওয়া হয়। নোটিসের কোনো জবাব না পেয়ে রিট করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat