ব্রেকিং নিউজ :
খাগড়াছড়িতে পুনঃঅর্থায়ন স্কিমের ঋণ বিতরণ বশেমুরবিপ্রবি’তে ইনোভেশন শোকেসিং বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত জয়পুরহাটে প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ উদ্যোগ ও সরকারের অর্জিত সাফল্য নিয়ে মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত বগুড়ায় বিশ্ব কবি ও বিদ্রোহী কবির জন্মদিনের প্রস্তুতি সভা নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান চলবে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে : স্পিকার
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-১৮
  • ৮৫২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিনিধি:- আওয়ামী লীগের ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ২৯তম জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে প্রস্তুতি কমিটি গঠন করেছে সংগঠনটি। সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটিকে ১৬টি উপ-কমিটিতে ভাগ করা হয়েছে। আগামী মাসের ১১ এবং ১২ মে ছাত্র সংগঠনটির জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে সংগঠনটির পক্ষ থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রস্তুতি কমিটি গঠনের বিষয়টি জানানো হয়। এতে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহসভাপতি কাজী এনায়েতকে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে। এছাড়া যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক চন্দ্রশেখর মন্ডল, দিদার মোহাম্মদ নিজামুল ইসলাম, নওশের উদ্দিন সুজন, সংগঠনিক সম্পাদক মোবারক হোসেন এবং বিএম এহতেশামকে যুগ্ম আহ্বায়ক করা হয়েছে। সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন ছাত্রলীগের সহসভাপতি মো. আরিফুর রহমান লিমন। এছাড়া নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্ব পালন করবেন ছাত্রলীগের সহসভাপতি সাকিব হাসান সুইট, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নওশেদ উদ্দিন সুজন। ২০১৫ সালের ২৬ ও ২৭ জুলাই সাইফুর রহমানকে সভাপতি ও এস এম জাকির হোসাইনকে সাধারণ সম্পাদক করে ছাত্রলীগের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়। গণতন্ত্র অনুযায়ী ছাত্রলীগের কমিটির মেয়াদ দুই বছর। সে হিসেবে ২০১৭ সালের জুলাইয়ে এই কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার কথা ছিল। মেয়াদপূর্তির ছয় মাসেও সম্মেলন না করায় গত ৬ জানুয়ারি ছাত্রলীগকে সম্মেলন করে নতুন নেতৃত্ব বাছাইয়ের কথা বলেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। মার্চের মধ্যেই এই কাজ শেষ করতে বলেন তিনি। আর এটি যে শেখ হাসিনার অভিপ্রায় সেটিও জানিয়ে দেন তিনি। তবে মার্চে সে সম্মেলন করেনি ছাত্রলীগ। বর্তমান কমিটির বাসনা ইচ্ছা ছিল আগামী ডিসেম্বর বা জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনের পর নতুন নেতৃত্ব বাছাইয়ের। আর এ বিষয়ে শেখ হাসিনাকে রাজি করতে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের কাছে ছুটে যান ছাত্রলীগের বর্তমান কমিটির নেতারা। এই দেন দরবারের চেষ্টার অংশ হিসেবে গত দুই বছর ধরে সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের মধ্যে যে বিরোধ ছিল, সেটিও মিটিয়ে আনেন তারা। গত ৩১ মার্চ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার কড়া নির্দেশ আসে, সম্মেলন করতে হবে মে মাসের মধ্যেই। আর মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ যেন না পার হয়, সেটিও জানিয়ে দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর এমন নির্দেশের পর গত ৫ এপ্রিল সম্মেলন করার তারিখ ঘোষণা করে ছাত্র সংগঠনটি। গতকাল রাতে ছাত্রলীগ থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আগামী ১১ ও ১২ মে শুক্র-শনিবার শিক্ষা, শান্তি, প্রগতির ধারক ও বাহক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নিজের হাতে গড়া সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ২৯তম দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। ছাত্রলীগের সভাপতি মো. সাইফুর রহমান সোহাগ ও সাধারণ সম্পাদক এস এম জাকির হোসাইনের নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে সকল প্রকার প্রস্ততি এগিয়ে চলেছে। বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, সম্মেলন উপলক্ষে প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে ১৬টি উপ-কমিটিতে ভাগ করা হয়েছে। গঠিত উপ-কমিটির আহ্বায়ক ও যুগ্ম আহ্বায়কদের ছাত্রলীগের অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে নিয়ে স্ব-স্ব উপকমিটি পূর্ণাঙ্গ করে আগামী ২৫ মে তারিখের মধ্যে কেন্দ্রীয় দপ্তরে জমা দিতে বলা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat