ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-০২
  • ৩১৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, বর্তমান সরকার  জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সহিষ্ণু স্থিতিস্থাপক কৃষিভিত্তিক শিল্পের বিকাশ নিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করছে।
তিনি বলেন,  জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব প্রশমিত করতে কৃষি এবং নবায়নযোগ্য শক্তির জন্য গবেষণা ও প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করার সময় কৃষি ল্যান্ডস্কেপে কৃষি বনায়ন অনুশীলনকে একীভূত করা জলবায়ু সহিষ্ণুতা এবং স্থায়িত্ব বৃদ্ধি করতে পারে।
মন্ত্রী আরো বলেন, জলবায়ু অভিযোজন লক্ষ্য অর্জনের জন্য বেসরকারী খাত, সুশীল সমাজ এবং আন্তর্জাতিক উন্নন অংশীদারদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সহযোগিতা করতে হবে। কৃষিভিত্তিক শিল্পে টেকসই প্রবৃদ্ধি ও উন্নয়ন নিশ্চিত করতে  সকল স্টেকহোল্ডারদের যেমন এক সঙ্গে কাজ করতে হবে তেমনি উদ্ভাবনী অংশীদারিত্ব অন্বেষণও করতে হবে।
শাহাব উদ্দিন আজ রাজধানীতে বনানীর একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত ‘জলবায়ু অভিযোজন: বাংলাদেশে কৃষিভিত্তিক শিল্পের উন্নয়ন সম্ভাবনা’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে এ কথা বলেন।
শাহাব উদ্দিন বলেন, জাতীয় অভিযোজন পরিকল্পনায় কৃষি ও খাদ্য ব্যবস্থা, কৃষি এবং নবায়নযোগ্য শক্তির জন্য গবেষণা ও প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন, কৃষি বনায়ন, কৃষি-আবহাওয়া পূর্বাভাস এবং স্থিতিস্থাপক অবকাঠামোতে বেসরকারী খাতের সম্পৃক্ততার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।
তিনি বলেন,  এনএপি-তে চিহ্নিত অভিযোজন কর্মগুলির মধ্যে একটি হল জলবায়ু-সংবেদনশীল শস্য জোনিংয়ের ওপর ভিত্তি করে কৃষি-খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পের বিকাশ। এই উদ্যোগ আমাদেরকে নির্দিষ্ট অঞ্চলের জন্য উপযুক্ত ফসল নির্বাচন করতে, পরিবর্তিত জলবায়ু বিন্যাস বিবেচনা করে এবং দেশের জন্য খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সিদ্ধান্ত গ্রহনে সক্ষম করবে।
মন্ত্রী আরো বলেন, এই ধরনের শিল্প স্থাপনের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা যায় এবং কৃষি পণ্যের মূল্য সংযোজন করে অর্থনীতিকে শক্তিশালীও করা যায়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স-বাংলাদেশের সভাপতি মাহবুবুর রহমান, ভাইসচেয়ারম্যান এ কে আজাদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স ডিপার্টমেন্টের নির্বাহী পরিচালক মো. খুরশিদ আলম এবং  ফুড এন্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশনের বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত কান্ট্রি রিপ্রেজেনটেটিভ ডক্টর নুর খোন্দকার প্রমুখ।
 অনুষ্ঠানে কী নোট পেপার উপস্থাপন করেন কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ডক্টর রুহুল আমীন তালুকদার।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat