ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০২-০৫
  • ৪৫৪৯৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, মিয়ানমারের প্রতি আর উদারতা দেখানোর সুযোগ নেই। কোনো অবস্থাতেই বাস্তুচ্যুতদের ঢুকতে দেয়া হবে না।
তিনি বলেন, ‘মিয়ানমার ইস্যুতে আর কোনো উদারতা দেখানো সম্ভব নয় এবং সেখান থেকে নতুন কেউ বাংলাদেশে এলে তাকে গ্রহণ করা হবে না।’
ওবায়দুল কাদের আজ সোমবার দুপুরে ধানমন্ডিস্থ আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন,  ‘মিয়ানমার ইস্যুতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যা বলেছেন, সেটিই আমাদের সরকার ও দলের বক্তব্য। ঘটনাস্থলের আশপাশে কয়েকটি গ্রাম নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নিশ্চয়ই এ ব্যাপারে কথা বলবে। যতই উস্কানি আসুক, আমরা প্রতিক্রিয়া দেবো না।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ওই দেশের অভ্যন্তরীণ থেকে ছোড়া মর্টারের শেল পড়ছে আমাদের সীমান্তে। এরইমধ্যে তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। আবার আকাশসীমাও লঙ্ঘন করছে; তাদের নিজেদের সমস্যার কারণে আমরা সমস্যার সম্মুখিন হব কেন? এতে জাতিসংঘ এবং চীনের উদ্যোগ নেয়া উচিত।
তিনি বলেন, এখানে কনফ্লিক্ট অফ ইন্টারেস্ট তাদের নিজস্ব, তবে তা পাশের দেশের জন্য যাতে আতংকের না হয় এটা তাদেরকেই দেখতে হবে। এ ব্যাপারে জাতিসংঘের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। চীনের রাষ্ট্রদূতকে বলেছি, যেহেতু মিয়ানমার চীনের কথা শোনে, তাই তাদেরও ভূমিকা রাখতে হবে। বাংলাদেশ সহযোগিতার আহবান জানিয়েছে চীনকে।
যুক্তরাষ্ট্রও বিএনপিকে ছেড়ে চলে গেছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমেরিকার প্রেসিডেন্ট বাইডেন এক সাথে কাজ করার অঙ্গীকার জানানোর পর বিএনপি এখন কি করবে? তাদের এখন কি বলার আছে? ক্ষমতায় বসানোর জন্য কে আসবে? ক্ষমতা থেকে হটানো বা ক্ষমতায় আসার সহায়তা কে করবে?
তিনি বলেন, দেশে যারা নির্বাচনের বিরোধিতা করেছে, নির্বাচন থেকে সরে গিয়ে নির্বাচন প্রতিহতের চেষ্টায় সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়েছে তাদের চেষ্টায় কোনো সুফল আসেনি। বিশেষ করে ভিসা নীতি বা নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র তাদের পাশে থাকেনি।
এসময় আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক ও এস এম কামাল হোসেন, উপ দপ্তর সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী ও আনোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat