ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৪-০৮
  • ৭৮৭৯৭৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
ঈদের বাকি আর মাত্র কয়েক দিন। রোজার শেষ মূহুর্তে এসেও কুমিল্লার মার্কেট গুলোতে ক্রেতাদের কমতি নেই। শিশু থেকে শুরু করে সব বয়সীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে কুমিল্লার  ফুটপাত থেকে শুরু করে মার্কেটগুলোতে। ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড় হওয়ায় হিমশিম খেতে হচ্ছে বিক্রেতাদের। সোমবার কুমিল্লার শহরের কান্দিরপাড়, মনোহরপুর, রাজগঞ্জ, ও  চকবাজার এলাকার বিভিন্ন শপিংমল ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।
বিভিন্ন মার্কেট ও শপিং মল ঘুরে পছন্দের পোশাকসহ প্রয়োজনীয় ঈদ সামগ্রী খুঁজে নিচ্ছেন। পোশাক, কসমেটিকস, জুতাসহ অন্যান্য দোকান ও ফুটপাতজুড়ে কেনাবেচা চলছে সমান তালে।
কুমিল্লার কান্দিরপাড় এলাকার বিভিন্ন শপিং মল ঘুরে দেখা গেছে রোজার শেষ মুহূর্ত এসেও ক্রেতাদের কোনো কমতি নেই। ক্রেতাদের পদচারণায় মুখরিত হিয়ে উঠেছে শপিংমলগুলোতে। সোমবার সকাল থেকেই মার্কেটমুখী ক্রেতাদের চাপ বাড়তে থাকে। বিশেষ করে ব্র্যান্ডের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে পুরুষদের আকর্ষণের তালিকায় বরাবরই পাঞ্জাবি। এবারেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। শার্ট-পাঞ্জাবি ছাড়াও প্যান্ট ও জুতার দোকানে পুরুষ ক্রেতাদের সমাগম ছিল চোখে পড়ার মতো। অন্যদিকে কসমেটিকস ও গহনার দোকানে নারীদের প্রচন্ড ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। বিক্রেতারা বলছেন, শেষ মুহূর্তের কেনাকাটায় মানুষের যথেষ্ট আগ্রহ রয়েছে। বেচাবিক্রিও ভালো হচ্ছে।
কুমিল্লার খন্দকার প্লাজার কাপড় বিক্রেতা জালাল ইদ্দিন  বলেন, গত দুই বছরের তুলনায় এবার বেচাকেনা অনেক বেশি হয়েছে। শেষ মুহূর্তে এসেও ক্রেতাদের সমাগম কমতি নেই। এখন যারা আসছেন তারা খালি হাতে ফিরছেন না, কেনাকাটা করতেই আসছেন। কসমেটিক বিক্রেতা মো. আমিন  বলেন, গত কয়েক বছর করোনার কারণে আমাদের যে ক্ষতি হয়েছে এবছর বিক্রির মাধ্যমে তার কিছুটা হলেও পুষিয়েছে। পুরো রমজান করে বেচাকেনা ভালো হয়েছে। গত শুক্রবার থেকে আজ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি বেচাকেনা হয়েছে। ক্রেতাদের হাতেও এখন টাকা আছে।
জেলার বরুড়া থেকে এসেছেন মাসুদ হোসেন নামে এক ক্রেতা। তিনি বলেন, কেনাকাটা অধিকাংশ আগেই করা হয়েছ। টুকটাক যা বাকি ছিল সেগুলো নেওয়ার জন্য এসেছি। আবুল খায়ের নামের আরেক ক্রেতা বলেন, রোজার শুরুতে কাজের চাপে ঈদের কেনাকাটা করতে পারিনি। ছুটি পেয়েছি তাই বাড়ির সকলের জন্য কেনাকাটা করতে মার্কেটে এসেছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat