ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৫-২২
  • ৪৩৪৫৫০৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সহিংসতা এবং আন্তঃসাম্প্রদায়িক উত্তেজনা বাড়ার কারণে যুক্তরাষ্ট্র গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।
যুক্তরাষ্ট্র মঙ্গলবার এ কথা জানিয়ে বলেছে, রাখাইনের সহিসংতা নৃশংসতার দিকে চলে যেতে পারে।
নভেম্বরে আরাকান আর্মি (এএ) নিরাপত্তা বাহিনীকে আক্রমণ করার পর থেকে রাখাইনে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। যা ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের পর করা যুদ্ধবিরতির অবসান ঘটিয়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর শহর গুলোকে জ্বালিয়ে দেওয়া এবং রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীসহ বাসিন্দাদের বাস্তুচ্যুত হওয়ার খবর উদ্ধৃত করে এসব কথা বলেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধানও সপ্তাহান্তে একই রকম সতর্কতা জারি করে বলেছেন, জাতিগত রাখাইন ও রোহিঙ্গাদের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা চলছে এবং মিয়ানমারের সামরিক জান্তা এই উত্তেজনাকে আরো প্ররোচিত করছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক বিবৃতিতে বলেছেন, রাখাইন রাজ্যে এবং সারাদেশে আন্তঃসাম্প্রদায়িক উত্তেজনা ছড়ানোর ইতিহাস ছাড়াও রোহিঙ্গাদের লক্ষ্য করে সেনাবাহিনীর গণহত্যা এবং মানবতার বিরুদ্ধে অন্যান্য অপরাধের ঘটনা বেসামরিক নাগরিকদের জন্য মারাত্মক বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তিনি আরো বলেছেন, ‘বর্তমান বর্ধিত সহিংসতা এবং আন্তঃসাম্প্রদায়িক উত্তেজনা আরও নৃশংস ঘটনা ঘটার ঝুঁকি বাড়িয়েছে।’
মিলার সামরিক শাসক এবং সকল সশস্ত্র গোষ্ঠীকে বেসামরিক নাগরিকদের রক্ষা এবং নিরবচ্ছিন্ন মানবিক সহয়তার অনুমতি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
আরাকান আর্মি হল মিয়ানমারের সীমান্ত অঞ্চলের বেশ কয়েকটি সশস্ত্র জাতিগত সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর মধ্যে একটি, যাদের মধ্যে অনেকেই ১৯৪৮ সালে ব্রিটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে স্বায়ত্তশাসন এবং লাভজনক সম্পদের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে সামরিক বাহিনীর সাথে লড়াই করেছে।
আরাকান আর্মি ২০১৯ সালে সামরিক বাহিনীর সাথে সংঘর্ষে জড়ায় এবং এই সময়ে এতে প্রায় দুই লাখ লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছিল।
উল্লেখ্য, সেনাবাহিনী ২০১৭ সালে সেখানে রোহিঙ্গা সংখ্যালঘুদের ওপর দমন-পীড়ন শুরু করে যা এখন জাতিসংঘের গণহত্যা আদালতের মামলার বিষয়।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat