ব্রেকিং নিউজ :
সুনামগঞ্জে সুরমা নদীতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন ভোলায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় ১১২টি পূজামন্ডপের প্রতিমা বিসর্জন বরিশালে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো দুর্গাপূজা কাপ্তাই হ্রদে প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে রাঙ্গামাটিতে শেষ হল দুর্গোৎসব বঙ্গোপসাগর অবস্থানরত গভীর নিম্নচাপটি রাত ৯টায় উপকূল অতিক্রম করতে পারে গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো শারদীয় দুর্গোৎসব বিমানবন্দরে দুর্ব্যবহার এনসিপির নেতাকর্মীদের, সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের রাশিয়া থেকে তেল ক্রয়কারী দেশগুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখার প্রতিশ্রুতি জি৭ মন্ত্রীদের বিশ্বখ্যাত প্রাণিবিজ্ঞানী ড. জেন গুডলের মৃত্যুতে প্রধান উপদেষ্টার শোক
  • প্রকাশিত : ২০১৭-০৫-১৯
  • ৫২৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যসাঞ্জের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা তদন্ত ছেড়ে দিচ্ছে সুইডেনের
  আন্তর্জাতিক ডেস্ক: –উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যসাঞ্জের বিরুদ্ধে ধর্ষণ মামলা তদন্ত ছেড়ে দিচ্ছে সুইডেনের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবিরা। ফলে অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে আনা ধর্ষণ মামলা তুলে নেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হল সুইডেনে। এর ফলে সাত বছর ধরে চলা এই মামলার আইনী অচলাবস্থার অবসান হল। তবে লন্ডনের পুলিশ এখনো তাকে গ্রেপ্তার করতে পারে বলে ডয়েচে ভেলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
সুইডিশ আইনজীবিদের অফিস থেকে দেয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে আনা ধর্ষণের অভিযোগের প্রাথমিক তদন্ত থেকে রাষ্ট্রপক্ষের প্রধান কৌঁসলী মারিয়ান নি শুক্রবার সড়ে দাঁড়িয়েছেন। তিনি স্টকহোম জেলা আদালতের কাছে অ্যাসাঞ্জের গ্রেপ্তারি পরোয়ানা প্রত্যাহারের আবেদন করে চিঠিও দিয়েছেন।৪৫-বছর বয়সী অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক অ্যাসাঞ্জ বারবার তার বিরুদ্ধে আনা ধর্ষণের অভিযোগের কথা অস্বীকার করে এসেছেন।এর আগে ধর্ষনের অভিযোগে গ্রেপ্তার এড়াতে অ্যাসাঞ্জ ২০১২ সাল থেকে লন্ডনে অবস্থিত ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নিয়েছেন। অ্যাসাঞ্জের ভয় যে সুইডিশ কর্তৃপক্ষ তাকে ধরে নিয়ে আমেরিকার হাতে তুলে দিতে পারে। এর আগে তিনি বলেছিলেন যে, উইকিলিকসের মধ্য দিয়ে গোপন তথ্য প্রকাশ করার দায়ে আমেরিকায় তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হতে পারে।উইকিলিকস ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বিপুল সংখ্যক কূটনৈতিক নথি ফাঁস করে দিলে স্পর্শকাতর বিভিন্ন ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা ও অবস্থানের তথ্য গণমাধ্যমে চলে আসে। তাতে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বেকায়দায় পড়ে যায় বিশ্বের ‘ক্ষমতাধর’ দেশটি। তখনই বিশ্বব্যাপী আলোচনায় আসেন অ্যাসাঞ্জ। একই বছরই সুইডেনে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা করেন দুই নারী। এক পর্যায়ে সুইডিশ পুলিশ অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।সুইডেনের অনুরোধে যুক্তরাজ্যের পুলিশ ২০১০ সালের ৭ ডিসেম্বর অ্যাসাঞ্জকে গ্রেপ্তার করে। নয় দিন পর কঠিন কয়েকটি শর্তে জামিন পান তিনি। পাসপোর্ট জমা রেখে দিনরাত গোড়ালিতে ইলেকট্রনিক ট্যাগ পরা অবস্থায় এক বন্ধুর বাড়িতে থাকার এবং প্রতিদিন থানায় হাজিরা দেওয়ার শর্তে তাকে মুক্তি দেওয়া হয়। এরপর অ্যাসাঞ্জ উচ্চ আদালতে গেলেও তাকে সুইডেনের কাছে হস্তান্তরের পক্ষে রায় আসে। ওই অবস্থায় ২০১২ সালের ১৯ জুন লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে ঢুকে রাজনৈতিক আশ্রয় নেন অ্যাসাঞ্জ।
বিবিসি/ ডিডব্লিউ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat