ব্রেকিং নিউজ :
রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের স্মার্ট কার্ড প্রদানের সুপারিশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটি এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল দিতে সরকার নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসছে : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডেপুটি স্পিকারের সঙ্গে চীনের প্রাদেশিক কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হবে : মেয়র তাপস বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা কক্সবাজারে ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের তালিকা চেয়ে হাইকোর্ট আদেশ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৩-২০
  • ৭৫১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি)’র মহাসচিব ড. ইউসেফ বিন আহমেদ আল-ওসাইমীন বলেছেন, বাংলাদেশ এখন ধর্মীয় সম্প্রীতি ও শান্তির অন্যতম উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী
উপলক্ষে দশ দিনব্যপী বিশেষ কর্মসূচির আজ চতুর্থ দিনের অনুষ্ঠানে এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশ ধর্মীয় সম্প্রীতি ও শান্তির অন্যতম উজ্জ্বল উদাহরণ।’
ওআইসির মহাসচিব বলেন, বাংলাদেশ মুসলিম বিশ্বের উত্তরোত্তর শান্তি, সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের জন্য ওআইসির সাথে সর্বদা দৃঢ় অংশীদারিত্ব বজায় রেখেছে।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বার্তা প্রেরণ করতে পারাটা তার সৌভাগ্য।
আল-ওসাইমীন বলেন, একাত্তরে বাংলাদেশ মহান নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদর্শী দিক-নির্দেশনায় একটি স্বাধীন জাতিতে পরিণত হয়েছে।
তিনি বলেন, ১৯৭৪ সালে বঙ্গবন্ধু সদ্যসৃষ্ট দেশ ওআইসির সদস্য হিসাবে যোগদানের সিদ্ধান্ত নেন।
মহাসচিব বলেন, তখন থেকে বাংলাদেশ সক্রিয়ভাবে এবং অর্থবহভাবে সংস্থার কার্যক্রমে অবদান রাখছে, ইসলামী সহযোগিতা ও সংহতির মূল উদাহরণ হিসাবে কাজ করছে।
তিনি বলেন, জাতির পিতা ১৯৭৪ সালে নতুন জন্ম নেয়া দেশকে উপস্থাপন করে বাংলাদেশ ও ইসলামী বিশ্বের মধ্যে সম্পর্কের অগ্রণী ভূমিকা রাখার লক্ষ্যে ওআইসির দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেন এবং এটি ছিলো যৌথ ইসলামী কর্মকা- এবং মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে শান্তি ও সম্প্রীতি উন্নয়নের ঐতিহাসিকভাবে এক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত।
আল-ওসাইমীন বলেন ১৯২০ সালে মার্চ মাসে জন্ম নেওয়া বাংলাদেশের জাতির পিতা ‘সোনার বাংলা’ গড়ার লক্ষ্যে বৈষম্য ও অসাম্যের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছেন।
তিনি বলেন, দেশের মানুষের জন্য বঙ্গবন্ধুর আজীবন সেবা দেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের এ লগ্নে সর্বদা স্মরণীয় ও প্রশংসিত।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও বৈষম্য ও অসাম্যের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন এবং তার পিতার স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়ন করতে নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন।
আল-ওসাইমীন এ উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী এবং জনগণকে অভিনন্দন জানান।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে ফরাসি সিনেটর এবং দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার আন্তঃসংসদীয় ফ্রেন্ডশিপ গ্রুপের প্রেসিডেন্ট মাদাম জ্যাকুলিন দেরোমেদির একটি রেকর্ডকৃত ভিডিও বার্তাও প্রচার করা হয়।
প্রফেসর ড. মুহাম্মদ জাফর ইকবাল অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat