ব্রেকিং নিউজ :
আগামী ২৮ এপ্রিল খুলছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বন্ধ থাকবে অ্যাসেম্বলি যে কোন দুর্যোগে পুলিশ জীবন বাজি রেখে সেবা প্রদান করছে : ডিএমপি কমিশনার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ২০২৩ সালের মানবাধিকার প্রতিবেদন ঢাকার প্রত্যাখ্যান পার্বত্য চট্টগ্রামেও সমানতালে উন্নয়নের গতিধারা এগিয়ে চলছে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী জিআই পণ্যের গুণগত মান ও টেকসই সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে হবে : শিল্পমন্ত্রী বাপেক্স ও এস.সি ইউরো গ্যাস সিস্টেমস এস.আর.এল রোমানিয়ার মধ্যে চুক্তি চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার নির্দেশ গণপূর্তমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধ দেশ গড়ার অঙ্গীকার প্রতিরক্ষা স্থায়ী কমিটির দেশের উন্নয়নে কৃষির সকল স্তরে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী নাটোরের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির প্রার্থনায় ইসতিসকার নামাজ আদায়
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৬-০৬
  • ৪৪৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধ আগামী ১৬ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে সকল রাজনৈতিক-সামাজিক অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
রবিবার (৬ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, খাবারের দোকান সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খোলা রাখা যাবে। সেই সঙ্গে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার জেলা প্রশাসকরা স্ব স্ব এলাকায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারবেন।
করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আসায় এ বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়ানো হচ্ছে। এ সময় স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব রকমের গণপরিবহন চলবে বলেও জানানো হয়। এর আগে গত ৩১ মে বিধিনিষেধের মেয়াদ বাড়িয়ে ৬ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়। সেই হিসেবে আজ চলমান বিধিনিষেধ শেষ হওয়ার কথা ছিল।

চলমান বিধিনিষেধ ১৬ জুন পর্যন্ত বাড়লো

প্রজ্ঞাপনে যেসব বিধিনিষেধের কথা বলা হয়েছে সেগুলো হলো:

১. সব পর্যটনস্থল, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদনকেন্দ্র বন্ধ থাকবে।

২. জনসমাবেশ হয় এ ধরনের সামাজিক (বিবাহোত্তর অনুষ্ঠান- ওয়ালিমা, জন্মদিন , পিকনিক, পার্টি ইত্যাদি), রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার অনুষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে।

৩. খাবারের দোকান ও হোটেল- রেস্তোরাঁসমূহ সকাল ৬টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত খাদ্য বিক্রয়/সরবরাহ (টেকঅ্যাওয়ে/অনলাইন) করতে পারবে এবং আসন সংখ্যার অর্ধেক সেবাগ্রহীতাকে সেবা দিতে পারবে।

৪. কোভিড-১৯ এর উচ্চঝুঁকি সম্পন্ন জেলাসমূহের জেলা প্রশাসকরা সংশ্লিষ্ট কারিগরি কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে স্ব-স্ব এলাকার সংক্রমণ প্রতিরোধে বিধি মোতাবেক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারবেন।

৫. আন্তঃজেলাসহ সব ধরনের গণপরিবহন আসনসংখ্যার অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলাচল করতে পারবে। তবে অবশ্যই যাত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।

সারাদেশে গত ৫ থেকে ১২ এপ্রিল পর্যন্ত সাতদিনের বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। সেই বিধিনিষেধ আরও দুদিন চলার পর ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়। তবে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় বিধিনিষেধের মেয়াদ ২৮ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত বাড়ানো হয়। পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় ২৮ এপ্রিল আবারও বিধিনিষেধ বাড়িয়ে করা হয় ৫ মে পর্যন্ত। এরপর গত ৩ মে মন্ত্রিপরিষদের বৈঠকে আবারও বিধিনিষেধ বাড়িয়ে ১৬ মে এবং পরবর্তীতে তা ৩০ মে পর্যন্ত বাড়ানো হয়। সেই বিধিনিষেধ ৩১ মে থেকে ৬ জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়। যা আরও এক সপ্তাহ বাড়লো।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat