ব্রেকিং নিউজ :
শিক্ষার্থীদের জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি দেশ ও জনগণের কল্যাণে কাজ করার আহবান আইজিপির নতুন প্রজন্মকে বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানাতে হবে : মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ২৫ তম বিসিএস ফোরামের শ্রদ্ধা ড্রিমলাইনারের কারিগরি বিষয়ে বোয়িংয়ের সঙ্গে কথা বলতে বিমানের প্রতি পর্যটনমন্ত্রীর নির্দেশ জাতির পিতার সমাধিতে অগ্রণী ব্যাংকের দুই ডিএমডির শ্রদ্ধা সরকার হজযাত্রীদের সর্বোত্তম সেবা দিতে বদ্ধপরিকর : ধর্মমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা তৃণমুল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছেন : হুইপ ইকবালুর রহিম উপজেলা নির্বাচনের সময় আওয়ামী লীগের সম্মেলন ও কমিটি গঠন বন্ধ থাকবে : ওবায়দুল কাদের কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট : তীব্র গরমে আইনজীবীদের গাউন পরতে হবে না তাপদাহের কার সব স্কুল-কলেজ ৭ দিন বন্ধ
  • প্রকাশিত : ২০২১-১১-১৫
  • ৭২১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশ-সংযুক্ত আরব আমিরাত যৌথ কমিশনের (জেসি) ৫ম সভা আজ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের পররাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী আহমেদ আলী আল সায়েগ যৌথভাবে সভায় সভাপতিত্ব করেন। হাইব্রিড  পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত সভায় উভয় প্রতিনিধিদলের দলনেতা ভার্চ্যুয়ালি অংশগ্রহণ করেন। 
সভায় দুই দেশের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সরকারি সংস্থার উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন। 
সভায় অর্থমন্ত্রী বলেন, এটা খুবই আনন্দের বিষয় যে, বাংলাদেশ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত উভয়ই একই সময়ে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করছে। ১৯৭৪ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আরব আমিরাত সফরের মাধ্যমে দুই দেশের মধ্যে শক্তিশালী বন্ধুত্বের ভিত্তি স্থাপন হয়। 
তিনি বলেন, উভয় সরকারই সেই পথ অনুসরণ করে বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও উন্নয়ন সহযোগিতার সম্ভাবনাকে আরও কাজে লাগাতে আগ্রহী। 
তিনি আরব আমিরাতে বাংলাদেশ থেকে অধিক সংখ্যক কর্মী ও পেশাজীবীদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা গ্রহণ এবং দ্বিপাক্ষিক ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারণের পদক্ষেপ গ্রহণ করার  জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতি আহ্বান জানান। 
মুস্তফা কামাল বলেন, বাংলাদেশ গত এক দশকে গড়ে ৭ দশমিক ৪ শতাংশ অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। এখন আমরা সারা বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিত। তিনি বলেন, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে সংযুক্ত আরব আমিরাতের পক্ষ থেকে অভিন্ন বিভিন্ন স্বার্থের বিষয়ে বাংলাদেশ যে সহযোগিতা ও সমর্থন পেয়েছে তা অবশ্যই উল্লেখযোগ্য।
যৌথ কমিশন সভায় উভয় পক্ষ দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিভিন্ন বিষয় পর্যালোচনা করে এবং পারস্পরিক সহযোগিতা বৃদ্ধির জন্য কতিপয় ক্ষেত্র চিহ্নিত করে। এসব ক্ষেত্রসমূহ হলো-দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্কের উন্নয়ন,জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও কনস্যুলার সংক্রান্ত সহযোহিতা সম্প্রসারণ, বেসরকারি বিমান চলাচল, পর্যটন ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্র, বিনিয়োগ সংক্রান্ত সহযোগিতা, আবুধাবী উন্নয়ন ফান্ডের মাধ্যমে সহযোগিতা বৃদ্ধি, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ খাত, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি খাত, সামদ্রিক পরিবেশ উন্নয়ন, কৃষি ক্ষেত্রে সহযোগিতা,স্বাস্থ্য সেবা ও স্বাস্থ্য শিক্ষা খাতে সহযোগিতা এবং মানবিক ও দাতব্য সংক্রান্ত সহযোগিতা সম্প্রসারণ।
দুই দেশের প্রতিনিধিদের মধ্যে ফলপ্রসূ আলোচনার পর একটি ‘সম্মত কার্যবিবরণী’ স্বাক্ষরিত হয়। উভয় প্রতিনিধিদলের দলনেতা সম্মত কার্যবিবরণীতে স্বাক্ষর করেন। পরবর্তী যৌথ কমিশন সভা আবুধাবিতে অনুষ্ঠানের বিষয়ে উভয় পক্ষ সম্মত হয়। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat