ব্রেকিং নিউজ :
বাপেক্স ও এস.সি ইউরো গ্যাস সিস্টেমস এস.আর.এল রোমানিয়ার মধ্যে চুক্তি চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার নির্দেশ গণপূর্তমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধ দেশ গড়ার অঙ্গীকার প্রতিরক্ষা স্থায়ী কমিটির দেশের উন্নয়নে কৃষির সকল স্তরে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী নাটোরের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টির প্রার্থনায় ইসতিসকার নামাজ আদায় বিএনপি ক্ষমতায় আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে : ওবায়দুল কাদের বাজেটে তামাক পণ্যের দাম বৃদ্ধির দাবী শুধু চাকরির পেছনে ছুটবেনা, উদ্যোক্তা হবেন : স্বাস্থ্যমন্ত্রী যে কোন মূল্যে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করতে হবে : সিইসি নতুন করে আরও ৭২ ঘণ্টার তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি
  • প্রকাশিত : ২০২২-০২-১৩
  • ৭৬৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন,  বীর মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণে আওয়ামী লীগ সরকারই সবসময় কাজ করেছে এবং করছে। অন্যরা যখন ক্ষমতায় ছিল শুধু লুটপাট করেছে।
তিনি বলেন, ‘বীর মুক্তিযোদ্ধারা এখন ন্যূনতম ২০ হাজার টাকা করে ভাতা পাচ্ছেন। এ ছাড়া  অসচ্ছল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ত্রিশ হাজার  বীর নিবাস নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে।’
আজ রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ৫০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী   উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। খবর সংবাদ বিজ্ঞপ্তির।
বীর মুক্তিযোদ্ধারা বিনামূল্যে হাসপাতালে  চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন উল্লেখ করে আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, জেলা, উপজেলাসহ দেশের  বিশেষায়িত হাসপাতালসমূহে চিকিৎসা, ওষুধ, টেস্ট যা প্রয়োজন তার সবই বিনামূল্যে প্রদান করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি এখনও দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমরা আজ শপথ নিচ্ছি সকল বীর মুক্তিযোদ্ধাকে ঐক্যবদ্ধ করে তাদের এই ষড়যন্ত্র রুখে দেব।’
মোজাম্মেল হক বলেন, জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নস্যাৎ করার জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাকিস্তান বাহিনীর আত্মসমর্পণের জায়গায় শিশু পার্ক নির্মাণ করেছিলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের নির্দিষ্ট স্থান মুক্তিযুদ্ধের সূতিকাগার হিসেবে সংরক্ষণ করতে চাই। যেখানে মানুষ গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানতে পারবে। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের সময় যেসব স্থানে যুদ্ধ হয়েছিল, সেসব স্থান সংরক্ষণ করছি। বধ্যভূমিগুলোও সংরক্ষণ করছি। এ ছাড়া যদি কোন মুক্তিযোদ্ধা মারা যান তাদের একই রকম ডিজাইনের কবর দেয়া হবে, যেন ৫০ বছর পরেও একটি কবর দেখে বোঝা যায়, এটি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার কবর।’
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের প্রশাসক ও জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের মহাপরিচালক মো. জহুরুল ইসলাম রোহেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর  সদস্য শাজাহান খান, ঢাকা-২০ এর সংসদ সদস্য বেনজীর আহমদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহবুব উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রমসহ বিভিন্ন সময়ে নির্বাচিত বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নেতৃবৃন্দ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat