ব্রেকিং নিউজ :
তথ্য কমিশন বাংলাদেশ ৬টি অভিযোগের নিষ্পত্তি করেছে কৃষকের দামে তরমুজ বিক্রির কার্যক্রম পরিদর্শন কৃষিমন্ত্রীর অবন্তিকার আত্মহত্যায় প্ররোচনা : জবির সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলামের জামিন নামঞ্জুর উন্নয়ন সহযোগীদের এক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন : পরিবেশমন্ত্রী কুল চেইন উন্নয়নের জন্য সমন্বিত নীতির বাস্তবায়ন চান শিল্প উদ্যোক্তারা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর আশ্বাসে ইন্টার্নি চিকিৎসকদের কর্মবিরতি আন্দোলন প্রত্যাহার চীনের সঙ্গে এফটিএ করতে সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদন বিনিময় জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে পদক্ষেপ নেয়া হবে : আব্দুর রহমান পণ্যের দাম বাড়াতেই বিএনপির ভারত বর্জন কর্মসূচি : নাছিম কর্ণফুলী নদীতে ফিশিং বোটে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৪ জনকে চমেকে ভর্তি
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৫-১১
  • ৫১৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ঢাদসিক) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস বলেছেন, অপরিচর্যিত ছাদবাগান ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।
আজ বুধবার দুপুরে ধোলাইখাল পাম্প স্টেশন ও জলাধার পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, ‘অপরিচর্যিত ছাদবাগানে পানি জমে থাকে এবং সেখানে লার্ভা জন্মায়। কিন্তু ছাদবাগান যদি যথাযথভাবে পরিচর্যা করা হয়, তাহলে সেখানে লার্ভা জন্মাতে পারে না। সুতারাং, অপরিচর্যিত ছাদবাগান ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে। তিনি ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ঢাকাবাসীর সহযোগিতা চান।
তিনি বলেন, এখন থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে, গত বছর একটানা চার মাস বৃষ্টি হয়েছে। এবারও যদি সে রকম হয়, তাহলে আমাদের জন্য কাজ করা অত্যন্ত দুরূহ হবে। কারণ আমাদের বাসায়, স্থাপনায়, বাড়ির আনাচে-কানাচে, ছাদবাগানে বৃষ্টির পানি জমে থাকে। ছাদবাগানগুলো যেন সঠিকভাবে পরিচর্যিত থাকে। সেজন্য ঢাকাবাসীর সহযোগিতা চাই।
এর আগে মেয়র শেখ তাপস ওয়ারিস্থ ৩৮ নম্বর ওয়ার্ডে পরিচালিত এডিস নিয়ন্ত্রণে বিশেষ চিরুনি অভিযানের কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘বর্ষা মৌসুম শুরু হলে আমাদের দুটি মূল কাজ অগ্রাধিকার পায়। একটি হলো মশক নিধন ও এডিস মশা নিয়ন্ত্রণে রাখা, যাতে করে ঢাকাবাসী ডেঙ্গুতে আক্রান্ত না হন এবং দ্বিতীয়ত কাজটি হলো জলাবদ্ধতা নিরসন, যাতে করে জলমগ্নতা না হয়। এই দুটি বিষয়কে বিবেচনা করেই আমরা এবার অগ্রিম কাজ আরম্ভ করেছি।
মেয়র তাপস বলেন, বর্ষা মৌসুমের আগেই স্বাস্থ্য অধিদপ্তর প্রাক মৌসুমের একটি জরিপ করেছে। সেখানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের তিনটি ওয়ার্ড অতি ঝুঁকিপূর্ণ এবং চারটি ওয়ার্ড মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। আমরা এই সাতটি ওয়ার্ড নিয়েই কাজ আরম্ভ করেছি, যাতে করে কোথাও এই লার্ভা জমে না থাকতে পারে।
এ সময় মেয়র তিনটি বাড়ির ছাদবাগান ও ছাদ স্বশরীরে প্রত্যক্ষ করেন এবং পানি জমে আছে, এমন স্থানে কীটনাশক প্রয়োগের নির্দেশ দেন।
পরিদর্শনকালে অন্যান্যের মধ্যে দক্ষিণ সিটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা এয়ার কমোডর সিতওয়াত নাঈম, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, সচিব আকরামুজ্জামান, ভারপ্রাপ্ত প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. ফজলে শামসুল কবির, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা রাসেল সাবরিন, প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আরিফুল হক প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat