ব্রেকিং নিউজ :
বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের ভিত্তি স্থাপনে বাংলাদেশি আমেরিকানদের প্রশংসায় ডোনাল্ড লু মুক্তিযুদ্ধ ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির চেতনা তৃণমূলে ছড়িয়ে দেয়ার আহ্বান রাষ্ট্রপতির বিএনপি স্বাধীনতার মর্মার্থকে অকার্যকর করতে চায় : ওবায়দুল কাদের আইপিইউ’র গভর্নিং কাউন্সিলের সমাপনী সেশনে স্পিকার ভুটানের রাজার কুড়িগ্রাম বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল পরিদর্শন গাজা হত্যাযজ্ঞে নিশ্চুপ শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. ইউনূস ইসরায়েলির পুরস্কার নিয়ে গণহত্যার পক্ষ নিয়েছেন : পররাষ্ট্রমন্ত্রী স্বাধীনতা আন্দোলনের পেছনে অন্যতম কারণ ছিল অর্থনৈতিক মুক্তি : শিল্পমন্ত্রী ভুটানের রাজাকে কুড়িগ্রামের সোনাহাট স্থলবন্দরে বিজিবির রাষ্ট্রীয় গার্ড অব অনার প্রদান এলডিসি থেকে উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে কার্যকর পদক্ষেপ নিন : প্রধানমন্ত্রী তথ্য কমিশন বাংলাদেশ ৬টি অভিযোগের নিষ্পত্তি করেছে
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৬-২৫
  • ২৮৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মাদক নির্মূল করার জন্য আইন প্রয়োগের পাশাপাশি জনগণের মধ্যে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টি করে, মাদকের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থা ও সমাজের সকল শ্রেণি পেশার মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ ধারা অব্যাহত থাকলে মাদকের চাহিদা অচিরেই অনেকাংশে হ্রাস পাবে বলে তিনি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করেন। প্রধানমন্ত্রী আগামীকাল ‘মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস’ উপলক্ষে আজ দেয়া এক বাণীতে এসব কথা বলেন। শেখ হাসিনা বলেন, বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও ২৬ জুন মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস পালন করা হচ্ছে জেনে তিনি আনন্দিত।
শেখ হাসিনা বলেন, একটি সুস্থ ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনে মাদকাসক্তদের সুচিকিৎসার প্রয়োজন। এ জন্য আমাদের সরকার বহুমুখী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। ইতোমধ্যে মাদকাসক্তদের চিকিৎসায় নিয়োজিত বেসরকারি ও পরামর্শকেন্দ্রগুলোকে সরকারি অনুদান প্রদানের পাশাপাশি তাদেরকে নিয়মিত প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। সরকারি পর্যায়ে চিকিৎসা সেবা বাড়াতে বিদ্যমান সরকারি কেন্দ্রগুলোতে শয্যাসংখ্যা বাড়ানো হয়েছে এবং ঢাকার কেন্দ্রীয় মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্রটি ২৫০ শয্যায় উন্নীতকরণসহ ঢাকার বাইরে সাতটি বিভাগে ২০০ শয্যা মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র স্থাপনের প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচাররোধে আমাদের সরকার প্রয়োজনীয় কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে।’
তিনি বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনি ইশতেহারে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি ঘোষণাকে প্রাধান্য দিয়ে আমরা সরকার গঠনের পর মাদক নিয়ন্ত্রণে নতুন নতুন কার্যক্রম গ্রহণ করি। মাদক অপরাধ দমনে ‘শূন্য সহিষ্ণুতা’ ঘোষণা অনুযায়ী মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, পুলিশ, বিজিবি, কোস্টগার্ডসহ দেশের সকল আইনশৃঙ্খলাবাহিনী ও স্থানীয় প্রশাসন কাজ করে যাচ্ছে। এ সংক্রান্ত আইন যুগোপযোগী করে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ প্রণয়ন করা হয়েছে এবং ইতোমধ্যে অবৈধ মাদক ব্যবসায়ীদের একটি উল্লেখযোগ্য অংশকে আইনের আওতায় আনা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী দিবসটি উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সফলতা কামনা করেন। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat