ব্রেকিং নিউজ :
রেমিট্যান্স প্রেরণকারীদের স্মার্ট কার্ড প্রদানের সুপারিশ করেছে অর্থ মন্ত্রণালয় স্থায়ী কমিটি এভিয়েশন শিল্পের উন্নয়নে সহযোগিতা করতে চায় যুক্তরাজ্য চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের সুফল দিতে সরকার নতুন প্রযুক্তি নিয়ে আসছে : শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী ডেপুটি স্পিকারের সঙ্গে চীনের প্রাদেশিক কংগ্রেসের ভাইস চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎ নির্মাণাধীন ভবনে লার্ভা পেলে নির্মাণ কাজ বন্ধ করা হবে : মেয়র তাপস বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে মরিশাসের প্রতি আহ্বান তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রীর সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা কক্সবাজারে ভোটার তালিকায় থাকা রোহিঙ্গাদের তালিকা চেয়ে হাইকোর্ট আদেশ মন্ত্রী-এমপি’র স্বজনরা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে ব্যবস্থা: ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৯-১৬
  • ৫০৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

ভারতীয় শিল্পপতি গৌতম আদানি প্রথম এশীয় হিসেবে শীর্ষ তিনে উঠে আসার কয়েক সপ্তাহ পর শুক্রবার ফোর্বসের রিয়েল-টাইম বিলিয়নেয়ার ট্র্যাকারে বিশ্বের দ্বিতীয় ধনী হিসেবে উঠে এসেছেন। 
ফোর্বসের মতে মোট সম্পদ রাতারাতি ৪ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ১৫৪ বিলিয়ন হওয়ায় তিনি এলভিএমএইচ-এর বার্নার্ড আর্নল্ট ও অ্যামাজনের জেফ বেজোর্সকে পেছনে ফেলে তালিকায় দ্বিতীয় স্থান দখল করে নেন।
টেসলার প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক ২৭০ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি সম্পদ নিয়ে যথারীতি শীর্ষে রয়েছেন।
আর্নাল্ট ২০২১ সালের মে মাসে কয়েকবার শীর্ষস্থান দখল করেন। কোম্পানির শেয়ারের দাম ওঠানামা করায় আদানি ও র আর্নাল্ট পরস্পর দুই নম্বর অবস্থান বিনিময় করেন।
ভারতের দ্বিতীয় বৃহত্তম কোম্পানির মালিক ৬০ বছর বয়সী আদানি বন্দর ও পণ্য ব্যবসার মাধ্যমে তার ভাগ্য গড়েছেন। তার ব্যবসা কয়লা খনি, ভোজ্য তেল  থেকে শুরু করে বিমানবন্দর ও সংবাদ মাধ্যমে বিস্তৃত।
আদানি ট্রান্সমিশন, আদানি পাওয়ার, আদানি পোর্টস এবং আদানি গ্রিন এনার্জিসহ অন্যান্য কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় এই বছর আদানি অপর ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানিকে পেছনে ফেলতে সক্ষম হন।
বিশ্লেষক অনুমান নির্দেশ করে যে, আদানির সাতটি তালিকাভুক্ত কোম্পানির বাজার মূলধনও শুক্রবার সকালে টাটা গ্রুপের কোম্পানিগুলোকে মোটামুটিভাবে ছাড়িয়ে যায়। এতে করে আদানি গ্র্রুপভারতের বৃহত্তম গ্রুপে পরিণত হয়।
আদানি গুজরাটের পশ্চিম রাজ্যের আহমেদাবাদ শহরে একটি মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৮৮ সালে রপ্তানি ব্যবসা শুরু করার আগে তিনি কলেজ ছেড়ে হীরা শিল্পের কাজে যোগ দেন।
১৯৯৫ সালে তিনি গুজরাটের মুন্দ্রায় একটি বাণিজ্যিক শিপিং বন্দর নির্মাণ ও পরিচালনার কাজ পান নন। বন্দরটি অচিরেই ভারতের বৃহত্তম বন্দরে পরিণত হয়।
একই সময়ে আদানি গ্রুপ ভারত ও বিদেশে তাপবিদ্যুৎ উৎপাদন ও কয়লা খনির ক্ষেত্র প্রসারিত করে।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে গ্রুপটি একটি নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবসা প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি উচ্চাকাক্সক্ষী লক্ষ্য নিয়ে পেট্রোকেমিক্যাল, সিমেন্ট, ডেটা সেন্টার এবং তামা পরিশোধন ব্যবসায় প্রবেশ করেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat