ব্রেকিং নিউজ :
রাঙ্গামাটিতে কাপ্তাই হ্রদে মৎস্য আহরণে নিষেধাজ্ঞা ২৫ এপ্রিল থেকে নড়াইলে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত সুনামগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় সংগীতশিল্পী পাগল হাসানসহ দুজন নিহত স্কাউটিংয়ের মূল দর্শন, কর্মসূচি ও কার্যক্রমগুলোতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের আহবান শিক্ষামন্ত্রীর বার কাউন্সিল এনরোলমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি মোঃ আশফাকুল ইসলাম বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান শিল্প ও সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী টেকসই কৃষি ব্যবস্থা প্রচলনে সরকার কাজ করছে : স্পিকার নতুন প্রজন্মের মাঝে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের তাৎপর্য তুলে ধরার আহ্বান জানিয়েছেন রিমি
  • প্রকাশিত : ২০২২-১০-২৭
  • ৩৫৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

টি-টোয়েন্টি বিশ^কাপের সুপার টুয়েলভে আজ নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে ১০৪ রানের বিশাল হারের পেছনের কারন হিসেবে পাওয়ার-প্লেতে পরিকল্পনা সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে না পারার কথা বলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান।
ম্যাচের প্রথম ওভারে বাংলাদেশকে সাফল্য এনে দেন পেসার তাসকিন আহমেদ। দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক তেম্বা বাভুমাকে আউট করেন তাসকিন। দ্বিতীয় উইকেটে দুর্দান্ত জুটি গড়ে বাংলাদেশকে ম্যাচ থেকে ছিটকে ফেলেন রিলি রুশো এবং কুইন্টন ডি কক। দ্বিতীয় উইকেটে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ ১৬৩ রানের জুটি গড়েন তারা।
সাকিব জানান, প্রথম পাওয়ার-প্লেতে যদি আরো এক বা দু’টি উইকেট নিতে পারতেন তবে ম্যাচের চিত্র অন্যরকম হতো। ম্যাচে বোলারদের দুর্বল পারফরমেন্স হতাশ করেছে দলকে।
আজ ম্যাচ শেষে সাকিব বলেন, ‘আমরা প্রথম ছয় ওভারের জন্য যে পরিকল্পনা করেছিলাম তা বাস্তবায়ন করতে পারিনি। আমরা প্রথম ওভারে ভাল বোলিং করেছি, পরের দিকে আমাদের পরিকল্পনা ধরে রাখতে পারিনি।’
তিনি আরও বলেন, ‘উইকেট খুব ভালো ছিল। আমরা দেখেছি এখানে প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বড় স্কোর করেছিলো নিউজিল্যান্ড। আমরা জানতাম, এ ম্যাচেও এমনটা ঘটবে। প্রথম পাওয়ার-প্লেতে আরও এক বা দু’টি উইকেট নেয়া দরকার ছিলো আমাদের। এতে রান তোলার গতি কমে যেত। কিন্তু আমরা তা করতে পারিনি।’
৫৬ বলে ১০৯ রানের দুর্দান্ত ইনিংস খেলেন রুশো। টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করেন তিনি। ওপেনার কুইন্টন ডি কক ৩৮ বলে ৬৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেন। জুটিতে ১৬৩ রান যোগ করেন তারা। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ইতিহাসে যেকোন উইকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি এটি। শেষ পাঁচ ওভারে নিজেদের পরিকল্পনাগুলো সঠিকভাবে বাস্তবায়ন করতে পেরেছে  বাংলাদেশের বোলাররা। কিন্তু ডি কক ও রুশোর  বড় জুটির কারনে ২শর বেশি রান করতে পারে দক্ষিণ আফ্রিকা।
সাকিব আরও বলেন, ‘মূলত ডি কক এবং রুশোই  ম্যাচ থেকে  ছিটকে ফেলেছেন। দ্রুত তাদের মধ্যে একজনকে শিকার করতে পারলে  খেলার পরিস্থিতি অন্যরকম হতো।’
পুরো বাংলাদেশ দলই রুশোর রানের সমান   স্কোর করতে পারেনি। ১৬ দশমিক ৩ ওভারে ১০১ রানে অলআউট হয়ে রান বিবেচনায়  টি-টোয়েন্টিতে সবচেয়ে বড় হারের স্বাদ নেয় বাংলাদেশ। ২০০৮ সালে করাচিতে পাকিস্তানের বিপক্ষে আগের সবচেয়ে বড় ব্যবধানে হার ছিলো টাইগারদের। ঐ ম্যাচে ১০২ রানে হেরেছিলো বাংলাদেশ।
দক্ষিণ আফ্রিকার পেসারদের গতি এবং বাউন্সের সামনে বাংলাদেশের ব্যাটাররা অসহায় ছিল স্বীকার করে সাকিব বলেন ব্যাটিংয়ে অনেক উন্নতি করতে হবে। বিশেষভাবে এই কন্ডিশনে।
সাকিব বলেন, ‘আমাদের ব্যাটিংয়ে অনেক উন্নতি করতে হবে। আমরা যখন এই ধরণের উইকেটে খেলবো তখন আমাদের গতি এবং বাউন্সের সাথে মানিয়ে নিতে হবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat