ব্রেকিং নিউজ :
চট্টগ্রামে ঐতিহ্যবাহী জব্বারের বলী খেলা ২৫ এপ্রিল, মেলা ৩ দিন নাটোরে তথ্য অফিসের উদ্যোগে মহিলা সমাবেশ পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে বগুড়ায় শ্রমজীবীদের মাঝে চারা বিতরণ জয়পুরহাটে তীব্র তাপদাহ : হাসপাতালে বাড়ছে রোগী জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে কিরগিজস্তানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ আনু মুহাম্মদের চিকিৎসায় প্রধানমন্ত্রী সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী এডিসের লার্ভা পেলে জেল ও জরিমানা করা হবে: ডিএনসিসি মেয়র ন্যাপ এক্সপো-২০২৪ উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর কারিগরি বোর্ডের চেয়ারম্যানকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে ডিবি
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০২-২০
  • ৩১৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

মহানগর আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ এখানে বলেছেন, বাংলাদেশ কখনো শ্রীলংকা ও সোমালিয়া হবে না। কারণ, বাংলাদেশ উন্নয়নের সকল সূচকে প্রতিবেশী দেশগুলোর তুলনায় এগিয়ে আছে।
আজ সোমবার সকালে নগরীর থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে মহান একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালন উপলক্ষে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তারা একথা বলেন। 
দলেল ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আলহাজ নঈম উদ্দীন চৌধুরী, আলহাজ আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সাবেক সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দিন, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক চন্দন ধর, ত্রাণ সমাজকল্যাণ সম্পাদক হাজী মো. হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন মহানগর প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আলহাজ শফিকুল ইসলাম ফারুক। 
মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, মহান ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমে বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার স্ফূরণ ঘটেছিল। বঙ্গবন্ধু এই জাতীয়তাবাদী চেতনায় বাঙলি জাতির স্বাধীনতার বীজ বপন করেছিলেন। যারা মনে করেছিল বাঙালির শৃঙ্খল মোচন হবে না দাসত্বই নিয়তির পরিহাস, অথচ বাস্তব সত্য হল এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বঙ্গবন্ধুর ডাকেই মহান স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে। তিনি আরো বলেন, স্বাধীনতা যারা চায়নি এবং এখনো যারা বাংলাদেশকে স্বীকার করে না তারাই আবার জাতিকে দাসত্বের শৃঙ্খল পরিয়ে দিতে নানামুখী ষড়যন্ত্র করছে। 
সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, দ্বি-জাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ১৯৪৭ সালে অবৈজ্ঞানিক ও সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র পাকিস্তান বাঙালির আশা আকাক্সক্ষার প্রতিফলন ঘটাতে ব্যর্থ হয়েছে। তৎকালীন পাকিস্তানের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ভাষা ছিল বাংলা। মাত্র শতকরা ৭ ভাগ মানুষের ভাষা উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেয়ার অর্থই ছিল বাঙালিকে শৃঙ্খলিত করা। তাই বঙ্গবন্ধু বুঝেছিলেন পাকিস্তান বাঙালিদের জন্য নয় বাঙালির অধিকার প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন বাঙালি জাতি ও জাতিসত্তা প্রতিষ্ঠা একমাত্র কাক্সিক্ষত লক্ষ্য হতে পারে। সেই লক্ষ্য অর্জনে বঙ্গবন্ধু পাকিস্তান আমলের ২৪ বছরের রাজনীতিতে প্রায় ১৩ বছর কারাগারে ছিলেন। তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু এদেশের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি চেয়েছিলেন এবং সেই পথেই এগিয়ে গিয়ে সোনার বাংলা বাস্তবায়নের স্বপ্ন দেখেছিলেন। কিন্তু মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় তাকে সপরিবারে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে বাঙালির হাতে আবারো শৃঙ্খল পরিয়ে দেয়া হয়। কিন্তু সেদিন যারা দেশকে পাকিস্তান বানাতে চেয়েছিল তাদের সেই স্বপ্নকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুঃস্বপ্নে পরিণত করেছেন। জাতি আজ তার নেতৃত্বেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat