ব্রেকিং নিউজ :
স্মার্ট চট্টগ্রাম সিটি গড়তে আমেরিকান প্রতিষ্ঠানের সাথে চসিকের সমঝোতা ঝিনাইদহে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু জাতির পিতার সমাধিতে লালমনিরহাট জেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যানের শ্রদ্ধা শরীয়তপুরে প্রত্যাগত অভিবাসীদের পুনঃ একত্রিকরণ শীর্ষক সেমিনার চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের নতুন চেয়ারম্যান রেজাউল করিম বাংলাদেশের এমএসএমই, নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ ঘোষণা যুক্তরাজ্যের স্পিকারের নেতৃত্বে আজ জেনেভা যাচ্ছে সংসদীয় প্রতিনিধিদল ডোনাল্ড ল্যু নিজ দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়নে আলোচনা করতে এসেছেন: ওবায়দুল কাদের আন্তর্জাতিক ইসরায়েলি লবির সাথে যুক্ত হয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি : পররাষ্ট্রমন্ত্রী হজযাত্রীদের নিকট হতে কুরবানির টাকা নেয়ায় মন্ত্রণালয়ের সতর্কতা
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৫-১২
  • ৬৬৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

পানি সম্পদ উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীম বলেছেন, সারাদেশের নদী ভাঙ্গন রোধে দ্রুত কাজ করছে সরকার। এজন্য নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটকে শক্তিশালী প্রতিষ্ঠানে রুপান্তরিত করা হচ্ছে, যাতে দেশের নদনদী নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে নদীভাঙন রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়া যায়।
আজ ফরিদপুর নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট পরিদর্শন এবং কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
এসময় নদী গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক মোঃ আলিমউদ্দিন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের ফরিদপুর অঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী আবদুল হেকিম, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী সৈয়দ সাহিদুল আলম, ফরিদপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী পার্থ প্রতিম সাহা, শরীয়তপুরের নির্বাহী প্রকৌশলী এসএম আহসান হাবীব উপস্থিত ছিলেন।
এনামুল হক শামীম আরো বলেন, দেশের ২২টি জেলায় ভাঙনের ঝুঁকিপূর্ণ ৫৪টি এলাকা চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব এলাকায় যেহেতু স্থায়ী প্রকল্প নেয়া হচ্ছে, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে দেশের মানুষ অনেকাংশে জলাবদ্ধতা ও নদী ভাঙন থেকে রক্ষা পাবে।
ভৌগোলিকভাবে ভাটির দেশ বাংলাদেশে বন্যা ও নদী ভাঙনের ঝুঁকির বিষয়টি তুলে ধরে উপ-মন্ত্রী শামীম বলেন, এই বন্যা অনেক ক্ষেত্রে বাংলাদেশের উপর নির্ভর করেনা। এটা ভারতের আসাম, জলপাইগুড়ি, নেপাল ও চীনের অঞ্চলগুলোর উপরও নির্ভর করে। তাই সারাদেশে তীব্র নদী ভাঙন কবলিত ও ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করে স্থায়ী সমাধানের নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের কারণেই গত ১৩ বছরে সারাদেশে নদীভাঙনের পরিমাণ সাড়ে ৯ হাজার হেক্টর থেকে সাড়ে ৩ হাজার হেক্টরে চলে আসছে। হাওড় অঞ্চলেও ভাঙন রোধে কাজ করা হয়েছে। একারণে সেখানকার কৃষকরা ফসল ঘরে তুলতে পেরেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat