ব্রেকিং নিউজ :
আর অস্ত্র নয়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ হোক মানুষের কল্যাণে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সম্পর্কে মিথ্যাচারের অভিযোগে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিবের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ দিতে হবে : ডেপুটি স্পীকার স্কুল-মাদ্রাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের ভোট কেন্দ্রে থাকবে সর্বোচ্চ সংখ্যক পুলিশ-আনসার, প্রতি ইউনিয়নে ম্যাজিস্ট্রেট ভূমি খাতে রাজস্ব বাড়ানোর ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা ব্যাপক : এডিবি আবাসিক প্রধান উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে ইতিহাসে শেখ হাসিনার নাম লেখা থাকবে : ধর্মমন্ত্রী অসংক্রামক রোগের প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবী বাংলাদেশ থেকে আম নিতে আগ্রহী চীন : কৃষিমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৩-২২
  • ৪৬৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

কথাসাহিত্যিক শামসুন নাহার রচিত ‘রক্তাক্ত মাগুরা: প্রেক্ষিত-মুক্তিযুদ্ধ’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে।
বুধবার (২২ মার্চ) বিকেলে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালা স্টুডিও হলরুমে এই মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠিত হয়।

এসময় স্বাগত বক্তব্য রাখেন বইয়ের লেখিকা কথাসাহিত্যিক শামসুন নাহার। ‘অর্জন প্রকাশনের’ প্রকাশক আবু হাশেম সরকারের সভাপতিত্বে এবং বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতির চেয়ারম্যান মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসার পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, যশোরের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মো. আহসান হাবিব।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির গবেষণা ও প্রকাশনা বিভাগের উপ-পরিচালক এস এম শামীম আখতার, যশোর কলেজের ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. শামীমা সুলতানা, সাংবাদিক কলামিস্ট ও গীতিকার মীর আব্দুল আলীম, লেখক-কলামিস্ট, সাংবাদিক এইচ এম মেহেদী হাসান, মানবাধিকার কর্মী মনিরুল ইসলাম মনির।

বাংলা সাহিত্যে মুক্তিযুদ্ধ-নির্ভর রচনার সংখ্যা খুব বেশি নয়। পাঠকপ্রিয়তার বিচারে এ সংখ্যা আরও কম। কথাসাহিত্যিক শামসুন নাহার এই দুরূহ ক্ষেত্রে বিচরণ করছেন স্বচ্ছন্দে। ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধ রচনার ধারায় তিনি লিখেছেন ‘রক্তাক্ত মাগুরা: প্রেক্ষিত মুক্তিযুদ্ধ’। গ্রন্থটি প্রকাশ করেছে অর্জন প্রকাশন। বইটির মূল্য ৫০০ টাকা। এছাড়া ঘরে বসে রকমারি.কম থেকেও সংগ্রহ করতে পারবেন।

২০১৯ সালে লেখক সরেজমিনে তথ্য সংগ্রহ করে বইটি লিখেছেন। তথ্য সংগ্রহ করতে যেয়ে তিনি গ্রামে-গঞ্জে, হাটে-মাঠে যেখানেই গণহত্যা, গণকবর বা বধ্যভূমির সন্ধান পেয়েছেন সেখানেই ছুটেছেন। স্থানীয় মানুষের সাথে কথা বলেছেন। স্বজন হারানো পরিবারের সদস্যদের সাক্ষাৎকার নিয়েছেন, ছবি তুলেছেন। তথ্যের সত্যতা যাচাই করার জন্য বিভিন্ন প্রেক্ষিত তুলে ধরে সঠিক উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat