ব্রেকিং নিউজ :
নদী রক্ষার বিধান সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান ফরিদা আখতারের শেখ হাসিনার বিচার বাংলাদেশের মাটিতেই হবে: জিকে গউছ কৃষি বিজ্ঞান বিষয়ে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ চলনবিলের জীববৈচিত্র্য রক্ষা করতে হবে বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে বিডা’কে সহযোগিতা করতে চায় বিএমসিসিআই ‘অপশক্তির দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ নয়’ আমিরাতের শীর্ষ কোম্পানিসমূহ বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী : রাষ্ট্রদূত ভারত ঐতিহ্যগত ওষুধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাথে জ্ঞান বিনিময়ে আগ্রহী নদী বাঁচাতে আবরার ফাহাদের দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের পথ নির্দেশ করবে : নাহিদ ইসলাম দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের পদত্যাগ
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৪-২৮
  • ৪৪৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

আজ থেকে প্রতি কেজি ধান ২৭ টাকা দরে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে কেনা শুরু হয়েছে। আগামী ৭ মে থেকে চাল সংগ্রহ শুরু হবে। এ সংগ্রহ অভিযান আগামী ৩১ আগস্ট পর্যন্ত চলবে।
আজ খাদ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষ থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যামে যুক্ত হয়ে এ সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
মন্ত্রী বলেন, লাইসেন্স ছাড়া কেউ ধান কিনে অবৈধ মজুদ করতে পারবেন না। কে কত টুকু ধান কিনছেন কোন মিল মালিকের কাছে বিক্রি করছেন তা খাদ্য বিভাগকে জানাতে হবে। খাদ্য কর্মকর্তাদের এসব তথ্য নিয়মিত অধিদপ্তরে পাঠাতে হবে। কেউ অবৈধভাবে মজুদ করছে কিনা তা কঠোর নজরদারিতে থাকবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, আজ সারাদেশে ধান সংগ্রহ শুরু হলেও চাল সংগ্রহ হবে ৭ মে থেকে। ৭ থেকে ১৬ মের মধ্যে খাদ্য অধিদপ্তরের সাথে মিল মালিকদের চুক্তিবদ্ধ হতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কোন ক্রমেই চুক্তিবদ্ধ হওয়ার সময় বাড়ানো হবে না।
সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেন, সংগ্রহ অভিযান সফল করতে একটি সুনিদির্ষ্ট পরিকল্পনা থাকা দরকার। সংগ্রহ মৌসুমের শেষের দিকে তাড়াহুড়ো না করে পরিকল্পনা মোতাবেক সংগ্রহ কার্যক্রম সফল করতে খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের প্রতি তিনি নির্দেশনা দেন।
এ সময় ঢাকা বিভাগের টাঙ্গাইল, রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ , রংপুর বিভাগের দিনাজপুর, সিলেট বিভাগের সুনামগঞ্জ, ময়মনসিংহ বিভাগের ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম বিভাগের ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বরিশাল বিভাগের বরিশাল এবং খুলনা বিভাগের ঝিনাইদহ থেকে জেলার জনপ্রতিনিধি, জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, জেলা খাদ্য বিভাগের কর্মকর্তা, মিল মালিক এবং কৃষক প্রতিনিধিরা অনলাইনে যুক্ত ছিলেন।
খাদ্যমন্ত্রী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঠিকভাবে নির্দেশনা মোতাবেক ধান সংগ্রহের মাধ্যমে মজুত বাড়ানোর নির্দেশনা দেন। গুদামে ধান দেয়ার সময় কৃষকরা যাতে কোনো প্রকার হয়রানির শিকার না হয় সেদিকে সজাগ দৃষ্টি রাখার জন্যও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি নির্দেশ দেন তিনি। পাশাপাশি ধান এবং চালের কোয়ালিটির সঙ্গে কোনো প্রকার আপস করা হবে না বলেও জানান।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মাৎ নাজমানারা খানুমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মে. সাখাওয়াত হোসেন, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) মো. মজিবুর রহমান, খাদ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং পরিচালক (সংগ্রহ) মো. রায়হানুল কবীর বক্তব্য রাখেন।
উল্লেখ্য, বিগত ২৪ ফেব্রুয়ারি খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভায় চলতি বোরো মৌসুমে সারাদেশে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে ২৭ টাকা কেজি দরে ৬ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন ধান, মিলারদের কাছ থেকে ৪০টাকা কেজি দরে ১১ লাখ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল ও ৩৯ টাকা কেজি দরে পঞ্চাশ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat