ব্রেকিং নিউজ :
জাতিসংঘের তথ্যানুসন্ধান মিশন ডিসেম্বরের শুরুর দিকে রিপোর্ট চূড়ান্ত করবেন : ফলকার টুর্ক সায়েমা ওয়াজেদ ‘নিষ্ক্রিয়’ হওয়ায় বাংলাদেশ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে সরাসরি কাজ করবে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চিকিৎসায় ঢাকায় এসেছে থাইল্যান্ডের চিকিৎসকদল সাতক্ষীরায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের উদ্যোগে বিনা লাভের দোকান চাঁদপুরের বীজ, সার ও নগদ অর্থ বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার
  • প্রকাশিত : ২০২১-১২-০৫
  • ৫০৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

ইন্দোনেশিয়ায় মাউন্ট সেমেরুর অগ্ন্যুৎপাতে রোববার মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৩  জনে। উদ্ধারকারীরা রাতভর  অভিযান চালিয়ে ১০ জনকে ধ্বংসাবশেষ থেকে মুক্ত করেছে। দুর্যোগ কর্মকর্তারা এ কথা জানান।
জাভার সবচেয়ে বৃহত্তম পর্বতে শনিবার আকস্মিক অগ্ন্যুপাতে স্থানীয়রা হতবাক হয়ে পড়েন, হাজার হাজার লোক আগ্নেয়গিরি বিপদজ্জনক এলাকা থেকে পালিয়ে যাচ্ছেন, শত শত পরিবার অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান নিয়েছে।
লুমাজাঙ জেলায় আগ্নেয়গিরি নিকটস্ত অন্তত ১১টি গ্রাম ছাইয়ে ঢেকে গেছে, ঘরবাড়ি ছাইয়ে চাপা পড়েছে, শ্বাসরুদ্ধ হয়ে গবাদি পশু মারা গেছে, লোকদের সরিয়ে মসজিদে আশ্রয় দেয়া হয়েছে।
আকস্মিক এই অগ্ন্যুপাতের ভিডিও ফুটেজে দেখা যায়, সেমেরু থেকে ছাইভষ্ম আকাশে মাসরুমের মতো ছড়িয়ে পড়ছে, আশপাশের এলাকার বাসিন্দারা প্রাণপণে চিৎকার করে পালানোর চেষ্টা করছেন।
জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন এজেন্সি (বিএনপিবি) মুখপাত্র আবদুল মুহারি ফোনে এএফপিকে বলেন, “এখন পর্যন্ত ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে উদ্ধারকারীরা আরো মৃতদেহের সন্ধান পেয়েছেন।”
মুহারি বলেন, পূর্ব জাভা প্রদেশের লুমাজাঙ এ আগ্নেয়গিরির আশপাশের এলাকা থেকে আটকে পড়া ১০ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে।
বিএনপিবি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, আগ্নেয়গিরির বিষ্ফোরণে কমপক্ষে ৫৭ জন আহত হয়েছেন, এদের মধ্যে ৪১ জন অগ্নিদগ্ধ হয়েছেন।
এতে বলা হয়, সংস্থাটি আশ্রয়কেন্দ্রে খাদ্য, ত্রিপল, ফেসমাস্ক, বডিব্যাগ পাঠিয়েছে। ২০২০ সালে এই আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাতের পরে এবার সেমেরুর এই অগ্ন্যুৎপাতের ঘটনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আগের ওই অগ্ন্যুৎপাতে হাজার হাজার লোক পালিয়ে যেতে বাধ্য হয় এবং তাদের গ্রামগুলো ছাইয়ে ঢেকে যায়।
দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার এই দ্বীপপুঞ্জের নিচে রিং অব ফায়ার হিসেবে পরিচিত ভূগর্ভস্ত টেকনোটিক প্লেটের অবস্থান, এই মহাদেশীর প্লেটগুলোর সংযোগস্থলের কারণে প্রায়শই ইন্দোনেশিয়ার ভূমিকম্প ও অগ্ন্যুৎপাত হয়ে থাকে। এই দ্বীপমালায় ১৩০ টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat