বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে বিশেষ করে নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন স্থলবন্দরের অটোমেশন, ডিজিটিলাইজেশন ও অবকাঠামো উন্নয়ন, অভ্যন্তরীণ নৌপথের উন্নয়ন এবং চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনালের উন্নয়নে তাদের সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে বলে আশ্বস্ত করেছে।
আজ মঙ্গলবার সচিবালয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সাথে বিশ্বব্যাংক এর সাউথ এশিয়া ট্রান্সপোর্ট সেক্টরের প্রাক্টিস ম্যানেজার শৌমিক রাজ মেহ্নদিরত্ত বিদায়ি সাক্ষাতকালে এ আশ্বাস দেন।
নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বিশ্বব্যাংক এর ট্রান্সপোর্ট সেক্টরের আওতায় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধিন বেনাপোল, বুড়িমারী ও ভোমরা স্থলবন্দরগুলোর অটোমেশন, ডিজিটিলাইজেশন ও অবকাঠামো উন্নয়ন, অভ্যন্তরীণ নৌপথের উন্নয়ন এবং চট্টগ্রাম বন্দরের বে-টার্মিনালের উন্নয়নে সহযোগিতার জন্য বিশ্বব্যাংককে ধন্যবাদ জানান। খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, এসব উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নে বিভিন্ন সমস্যা আমরা যৌথভাবে সমাধান করেছি। বিশ্বব্যাংক এর ট্রান্সপোর্ট সেক্টরের সর্বাত্মক সহযোগিতা পেয়েছি। ভবিষ্যতেও এ ধরণের সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের সবগুলো স্থলবন্দর অটোমেশন করার নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা সে লক্ষ্যে কাজ করছি। এক্ষেত্রে তিনি বিশ্বব্যংকের সহযোগিতা কামনা করেন।
এসময় নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব ড. রফিকুল ইসলাম খান, বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র অপারেশন্স অফিসার এরিক নোরা, প্রোগ্রাম কোঅর্ডিনেটর দিলশাদ দোসানি, ট্রান্সপোর্ট স্পেশালিস্ট বিকেএম আশরাফুল ইসলাম ও নুসরাত নাহিদ ববি উপস্থিত ছিলেন।