ব্রেকিং নিউজ :
সবুজ রূপান্তর ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় সহায়তার প্রতিশ্রুতি সুইডেনের সিটি কর্পোরেশন-জেলা উপজেলা ও পৌরসভায় বসানো হচ্ছে ‘ফুল টাইম’ প্রশাসক : স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা দেশের ৮ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দিয়েছে সরকার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের শিক্ষাঙ্গনে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ শিক্ষা উপদেষ্টার ৬ষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের তারিখ পুনঃনির্ধারণের প্রচেষ্টা চলছে : মহাসচিব ন্যাশনাল মেরিটাইম পোর্ট স্ট্যাটেজি প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার : নৌপরিবহন উপদেষ্টা পুলিশের সাবেক ডিসি জসিম উদ্দিন গ্রেফতার, হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে প্রধান উপদেষ্টাকে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের আমন্ত্রণ প্রকৃতি ধ্বংস মানুষের জন্য ‘অস্তিত্বগত সংকট : জাতিসংঘ বলিভিয়ায় পুলিশ ও বিক্ষোভকারিদের সংঘর্ষে অন্তত ৩০ জন আহত
  • প্রকাশিত : ২০২৩-১০-৩০
  • ৫৬৬৯৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
পেটেন্ট মালিকের স্বত্ব ২০ বছরের জন্য সংরক্ষিত রাখার বিধান বলবৎ রেখে ‘বাংলাদেশ পেটেন্ট বিল-২০২৩’ সংসদে পাস হয়েছে। পেটেন্টধারী ব্যক্তি ২০ বছরের জন্য স্বত্বের মালিক থাকবেন, এরপর তা ‘জনগণের’ সম্পদ হয়ে যাবে।
শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন বিলটি পাসের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বিলটির ওপর দেয়া জনমত যাচাই-বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনী প্রস্তাবগুলোর নিষ্পত্তি করেন।
বাংলাদেশ পেটেন্ট আইন, ২০২২ রহিতক্রমে পেটেন্ট সংক্রান্ত বিষয়ের গুরুত্ব অনুধাবন করে নতুনভাবে প্রণয়নের উদ্দেশ্যে বিলটি আনা হয়।
বিলে বলা হয়েছে, নতুনত্ব ও উদ্ভাবনী বিষয় বিদ্যমান থাকলে প্রযুক্তিগত যেকোনও পণ্য পেটেন্টযোগ্য হবে। আবিষ্কার, বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ও গাণিতিক পদ্ধতি, ব্যবসা পদ্ধতি, সম্পূর্ণভাবে মানসিক কাজ সম্পাদনের বা খেলাধুলার নিয়মাবলি বা পদ্ধতি এবং এমন কোনও কম্পিউটার প্রোগ্রাম পেটেন্ট সুরক্ষার আওতার বাইরে থাকবে।
এছাড়া যদি কোনো ব্যক্তি এই আইনের অধীন সংরক্ষিত কোনো নিবন্ধন বহিতে মিথ্যা এন্ট্রি তৈরি করেন বা তৈরি করান, বা ওই নিবন্ধন বহির এর এন্ট্রির অনুলিপি বুঝাইবার অভিপ্রায়ে এতে কোনো কিছু লিপিবদ্ধ করেন, তালে তার বিরুদ্ধে অনধিক ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ প্রদানের আদেশ প্রদান করা যাবে।
বিলে বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি মিথ্যাভাবে উপস্থাপন করেন যে, তৎকর্তৃক বিক্রীত পণ্য বা ব্যবহৃত প্রক্রিয়া বাংলাদেশে পেটেন্টপ্রাপ্ত বা বাংলাদেশে পেটেন্টের জন্য আবেদন করা হয়েছে, তা হলে তার বিরুদ্ধে অনধিক ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ প্রদানের আদেশ প্রদান করা যাবে।
যদি কোনো ব্যক্তি তার ব্যবসাস্থলে বা তৎকর্তৃক প্রেরিত কোনো দলিলে বা অন্য কোনোভাবে “পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর অভিব্যক্তি বা শব্দাবলি বা অন্য কোনো শব্দ ব্যবহার করেন যার দ্বারা বিশ্বাস হতে পারে যে, তার ব্যবসা এবং ব্যবসাস্থল পেটেন্ট নিবন্ধনের কর্তৃপক্ষ, তা হলে তার বিরুদ্ধে ৫০ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ প্রদানের আদেশ প্রদান করা যাবে।
এ ছাড়া যদি কোনো কোম্পানি এ ধরনের বিধান লঙ্ঘন করে, তা হলে এ ধরনের লঙ্ঘনের জন্য ওই কোম্পানির প্রত্যেক দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি এবং কোম্পানির কার্যক্রম পরিচালনার জন্য নিয়োজিত ব্যক্তি এই আইনের বিধান লঙ্ঘন করেছেন বলে গণ্য হবে, এবং তাদের বিরুদ্ধে আইনগত কার্যধারা দায়ের করা যাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat