ব্রেকিং নিউজ :
জার্মান দলে ফিরলেন রুডিগার ও গুনডোগান সরকার ঘুরে দাঁড়ানোর বাজেট প্রস্তাব করেছে : ওবায়দুল কাদের কমিউনিটি ক্লিনিকের ওষুধ তালিকায় যুক্ত হচ্ছে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ অস্ট্রেলিয়ায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে চালু হলো ই-পাসপোর্ট দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৬৫ জন ভারতে ট্রেন দুর্ঘটনায় প্রাণহানিতে প্রধানমন্ত্রীর শোক বিশ্বব্যাংকের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে কাজ শুরু করেছেন অজয় বাঙ্গা আফছারুল আমীনের মৃত্যু দলের জন্য ক্ষতি : তথ্যমন্ত্রী আগামীতে শিক্ষাই হবে আমাদের মেগা প্রজেক্ট : শিক্ষামন্ত্রী ‘যতদিন রাশিয়া করবে’ ততদিন যুক্তরাষ্ট্র পরমাণু ওয়্যারহেড বজায় রাখবে : মার্কিন কর্মকর্তা
  • আপডেট টাইম : 01/01/1970 06:07 PM
  • 870 বার পঠিত

ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ দূর করতে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টিবায়োটিক সংক্রমণের বৃদ্ধি কমিয়ে দেয় বা বন্ধ করে দেয়। ব্যাকটেরিয়া দিয়ে সংক্রমিত হলে চিকিৎসকরা আমাদের অ্যান্টিবায়োটিক দেন। তবে কিছু প্রাকৃতিক উপাদানও রয়েছে, যেগুলো অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। এই ভেষজ উপাদানগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে জীবনধারাবিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে এসব প্রাকৃতিক উপাদানগুলোর কথা।

১. হলুদ

হলুদের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। এগুলো ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধ করতে কাজ করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এটি ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ প্রতিরোধেও কাজ করে।

২. আদা

আদা বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ  প্রতিরোধ করে। শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা প্রতিরোধে আদা খুব ভালো ঘরোয়া উপাদান।

৩. নিম

নিমের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিবায়োটিক উপাদান। এটি ব্রণ তৈরির ব্যাকটেরিয়াগুলোর সঙ্গে লড়াই করে, মুখগহ্বরের সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করে, ক্ষয় ও মাড়ির রোগ প্রতিরোধ করে।

৪. মধু

মধুও আরেকটি চমৎকার অ্যান্টিবায়োটিক। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিসেপটিক ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান। এটি ব্যাকটেরিয়া উৎপন্ন হওয়াকে ব্যাহত করে।

৫. জলপাইয়ের তেল

জলপাইয়ের তেলও ব্যাকটেরিয়ার কারণে হওয়া সংক্রমণ প্রতিরোধ করে। এর মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিফাঙ্গাল ও অ্যান্টিভাইরাল উপাদান। এগুলো ত্বকের সংক্রমণ কমায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...